আর্কাইভ  শনিবার ● ১১ মে ২০২৪ ● ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   শনিবার ● ১১ মে ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় এএসআই নিহত, এসআই হাসপাতালে       রংপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ       ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ শুরু       তিস্তা নিয়ে ভারত-চীন প্রতিযোগিতা       ঠাকুরগাঁওয়ে উপজেলা নির্বাচনে আনারস ও মোটরসাইকেল মার্কার জয়      

 width=
 

১৩ বছরের সাজা বাতিল, আপিলে খালাস মায়া

সোমবার, ৮ অক্টোবর ২০১৮, দুপুর ০৩:৩৯

ডেস্ক: দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা এক মামলায় জজ আদালতের দেওয়া ১৩ বছরের সাজার রায় বাতিল করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে বেকসুর খালাস দিয়েছে হাইকোর্ট। মায়ার করা আপিল গ্রহল করে এর ওপর পুনঃশুনানি শেষে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাই কোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ রায় দেয়। আট বছর আগে হাইকোর্টের অন্য একটি বেঞ্চ মায়ার আপিল শুনে একই রায় দিয়েছিল। কিন্তু পরে সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের ওই রায় বাতিল করে পুনঃশুনানির আদেশ দেয়। গত ১৪ আগস্ট পুনঃশুনানি শেষে হাইকোর্ট রায়ের জন্য ৭ অক্টোবর রবিবার দিন ঠিক করেছিলেন। শুনানি শেষে সোমবার রায় দেওয়া হয়। আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পক্ষে ছিলেন আবদুল বাসেত মজুমদার, বশির আহমেদ ও সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রোনা নাহরীন ও এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। সাঈদ আহমেদ রাজা জানান, আদালত মায়ার আপিল মঞ্জুর করেছেন। ফলে তিনি খালাস পেয়েছেন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক জানান, আদালত ত্রাণমন্ত্রীর আপিল মঞ্জুর করেছেন, ফলে তিনি ১৩ বছরের দণ্ড থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন। ২০০৭ সালের ১৩ জুন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক নূরুল আলম সূত্রাপুর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন। ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশেষ জজ আদালত মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে জরিমানাও করেন। আপিলের পর ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগের এ নেতার ১৩ বছরের কারাদণ্ড বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে দুদকের আবেদনের পর ২০১৫ সালের ১৪ জুন মায়াকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করেন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের তিন সদস্যের বেঞ্চ। একইসঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানির নির্দেশও দেওয়া হয়। সে অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগে পুনঃশুনানি হয়।

মন্তব্য করুন


 

Link copied