মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ০৩:৪২
জানাজার নামাজে উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শহিদুল্লাহ প্রধান, জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুর রহিম, পৌর বিএনপির সভাপতি মোস্তাফা সলাউজ্জামান ওপেল, উপজেলা বিএনপির সধারন সম্পাদক আলহাজ্ব আমীর হামজা, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি মোস্তফা কামাল জুয়েল, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল হক প্রধান, যুগ্ন সম্পাদক জাহাঙ্গির কবীর সামীম, নিহত নাসির উদ্দিনের বাবা মিন্টু, ছোট ভাই নাজিম উদ্দিনসহ প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ জানাজায় শরীক হন। জানাজা নামাজ শুরুর আগে বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও লালমনিরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন। তিনি জানাজায় উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ এবং নিহতের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বলেন, নিহত নাসির উদ্দিনের সাথে আমার খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। সে খুবই ভালো ছেলে । তার মৃত্যুর মধ্যদিয়ে এই সরকারের পতন তরান্বিত করবে এবং আন্দোলন আরো বেগবান হবে। নিহত নাসিরের নাম বিএনপিতে স্বার্ণা অক্ষরে লেখা থাকবে। সে মৃত্যুর মধ্যো দিয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবে চিরদিন। সরজমিনে গিয়ে জানাযায়, নিহত নাসিরের জমিজমা বলতে কিছুই নেই। পাটগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্বপাশে পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল হক প্রধানের একখন্ড জমিতে বসবাস করে আসছে তার পরিবার। বাবা, মা এবং দুইভাই এক বোনের সংসারে উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি ছিল নাসির। বাবা মিন্টু ভ্যান এবং মা নাছিমা পাথর ভাঙ্গার কাজ করলেও প্রায় কাজ না থাকায় নাসিরের উপর নির্ভরশীল হয়ে পরে । ফলে নাসির নিহত হওয়ায় ওই পরিবারটি এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এদিকে নাসিরের মৃত্যুর ঘটনায় পাটগ্রামে এখনও টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। শহরে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। হরতালের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার বাজারের কিছুকিছু দোকান পাট খুললেও বাস মিনি বাস এবং বুড়িমারী স্থল বন্দরের আমদানী রপ্তানী ছিল বন্ধ। নিহত নাসিরের মৃত্যুর ঘটনায় পাটগ্রাম উপজেলা বিএনপি তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষনা করেছে পৌর বিএনপির সভাপতি মোস্তফা সালাউজ্জামান ওপেল। এর মধ্যে রয়েছে কালোব্যাজ ধারন এবং আগামীকাল বৃহস্পতি বার লালমনিরহাট জেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।
জানাজার নামাজে উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শহিদুল্লাহ প্রধান, জিয়া পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুর রহিম, পৌর বিএনপির সভাপতি মোস্তাফা সলাউজ্জামান ওপেল, উপজেলা বিএনপির সধারন সম্পাদক আলহাজ্ব আমীর হামজা, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি মোস্তফা কামাল জুয়েল, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল হক প্রধান, যুগ্ন সম্পাদক জাহাঙ্গির কবীর সামীম, নিহত নাসির উদ্দিনের বাবা মিন্টু, ছোট ভাই নাজিম উদ্দিনসহ প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ জানাজায় শরীক হন।
জানাজা নামাজ শুরুর আগে বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও লালমনিরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন। তিনি জানাজায় উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ এবং নিহতের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বলেন, নিহত নাসির উদ্দিনের সাথে আমার খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। সে খুবই ভালো ছেলে । তার মৃত্যুর মধ্যদিয়ে এই সরকারের পতন তরান্বিত করবে এবং আন্দোলন আরো বেগবান হবে। নিহত নাসিরের নাম বিএনপিতে স্বার্ণা অক্ষরে লেখা থাকবে। সে মৃত্যুর মধ্যো দিয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবে চিরদিন।
সরজমিনে গিয়ে জানাযায়, নিহত নাসিরের জমিজমা বলতে কিছুই নেই। পাটগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্বপাশে পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল হক প্রধানের একখন্ড জমিতে বসবাস করে আসছে তার পরিবার। বাবা, মা এবং দুইভাই এক বোনের সংসারে উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি ছিল নাসির। বাবা মিন্টু ভ্যান এবং মা নাছিমা পাথর ভাঙ্গার কাজ করলেও প্রায় কাজ না থাকায় নাসিরের উপর নির্ভরশীল হয়ে পরে । ফলে নাসির নিহত হওয়ায় ওই পরিবারটি এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এদিকে নাসিরের মৃত্যুর ঘটনায় পাটগ্রামে এখনও টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। শহরে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। হরতালের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার বাজারের কিছুকিছু দোকান পাট খুললেও বাস মিনি বাস এবং বুড়িমারী স্থল বন্দরের আমদানী রপ্তানী ছিল বন্ধ। নিহত নাসিরের মৃত্যুর ঘটনায় পাটগ্রাম উপজেলা বিএনপি তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষনা করেছে পৌর বিএনপির সভাপতি মোস্তফা সালাউজ্জামান ওপেল। এর মধ্যে রয়েছে কালোব্যাজ ধারন এবং আগামীকাল বৃহস্পতি বার লালমনিরহাট জেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম