আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুরে মেলার সময়সীমা বৃদ্ধি না করার দাবী

রবিবার, ১১ নভেম্বর ২০১৮, বিকাল ০৭:২৯

স্টাফ রিপোর্টার: রংপুরে চলতি আন্তর্জাতিক শিল্প ও বানিজ্য মেলাসহ সকল মেলাগুলো সুনিদিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা এবং অতিরিক্ত সময়সীমা বৃদ্ধি না করার দাবীতে রবিবার রংপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সাথে পৃথকভাবে সৌজন্য স্বাক্ষাত করে স্বারকলিপি প্রদান করেন রংপুর মহানগর দোকান মালিক সমিতি। পৃথকভাবে সৌজন্য স্বাক্ষাত ও স্বারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন রংপুর মহানগর দোকান মালিক সমিতির সভাপতি জাভেদ হোসেন জুয়েল, সিনিয়র সহ-সভাপতি মফিজার রহমান চান্দ, সহ-সভাপতি আলহাজ্ব রশিদুজ্জামান বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, যূগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোয়াজেম হোসেন মিঠু, শেখ শাহীন আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেন, যূগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল ইসলাম খোকন, দপ্তর সম্পাদক জাকির হোসেন ও সদস্য আসাদুজ্জামান লিটন। এ সময় রংপুর মহানগর দোকান মালিক সমিতি নেতৃবৃন্দ উভয়কে বলেন, রংপুরে নামে বেনামে একের পর এক মেলা হচ্ছে। আর এ মেলার কারণে আমাদের ব্যবসায় ধস নামতে শুরু করেছে। আমরা ব্যবসায়ীরা দোকানের কর্মচারীদেওর বেতন ভাতা এমনকি আমাদের ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ ও এমনকি সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা মেলার বিপক্ষে নই। যেহেতু বানিজ্য মন্ত্রনালয় মেলার অনুমতি দিয়ে থাকেন। আমরা তার সমর্থন করি। কিন্তু আন্তর্জাতিক মেলার নামে প্রতারনা কোনোভাবেই আমাদের কাম্য নয়। একটি আন্তর্জাতিক মানের মেলা, যেখানে থাকবে বিদেশী স্টল ও স্থানীয়ও হস্ত শিল্প তৈরী পণ্য। অথচ তেমন কোনো মেলা এখানে হচ্ছে না। প্রতি বছরে নিদিষ্ট সময়ে একটি করে মেলা হোক আমরাও এটাই চাই। এমন সময় যে মেলা হচ্ছে সে সময় পি.এস.সি ও জি.ডি.সি পরীক্ষা চলমান। এই মেলার কারণে কোমল মতি শিক্ষার্থীদের পড়া লেখাসহ পরীক্ষা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তাই চলতি আন্তর্জাতিক শিল্প ও বানিজ্য মেলাসহ সকল মেলাগুলো সুনিদিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা এবং অতিরিক্ত সময়সীমা বৃদ্ধি না করার আহবান জানাচ্ছি। এ সময় জেলা প্রশাসক এনামুল হাবীব ও পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে আশস্ত করে বলেন, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা চলমান এবং সামনে নির্বাচন। এদিক বিবেচনা করে নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে মেলা শেষ করে দেয়া হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied