রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ০২:১১
সকালে নগরীর লালবাগ এলাকায় পিকেটিং করার সময় পুলিশ গ্রেফতার করে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী শহিদুল ইসলাম রনি ও রাসেলকে। এরপর ট্রাক স্ট্যান্ড থেকে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিজুর নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল গ্রান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি কার্যালয়ে আসে। এছাড়াও পীরগাছার নব্দীগঞ্জ থেকে ৩ জন এবং কাউনিয়া থেকে ১ জন বিএনপি নেতাকে পিকেটিং করার সময় আটক করেছে পুলিশ। এরআগে মাহিগঞ্জ-কদমতলী আঞ্চলিক মহাসড়কের বকসীর পুল, শাহ আমানত কোল্ডস্টোরেজের সামনসহ ৩ কিলোমিটার এলাকায় আঠারো দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা গাছের গুড়ি ফেলে ও আগুন দিয়ে অবরোধ ও বিক্ষোভ করে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে অবরোধকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এদিকে হরতালে স্থবির হয়ে পড়েছে রংপুরমহানগরীসহ আশেপাশের এলাকার জনজীবন। নগরীসহ আশেপাশের উপজেলা এবং হাটবাজারগুলোতে খাবার ওষুধের দোকান ছাড়া কোন দোকানপাট খোলে নি। রিকশা চলাচল করলেও অন্য হরতালের চেয়ে তা অনেক কম। মাঝেমধ্যে কিছু অটো রিকশা চলছে। ব্যাংক বীমা, সরকারী বেসরকারী অফিস আদালতে লোকজনের উপস্থিতি একেবারেই কমে গেছে। কাজকর্মে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। সবখানেই অজানা আতংক বিরাজ করছে। অন্যদিকে নগরীর গ্রান্ড হোটেল মোড়, শাপলা, পায়রা চত্বর, জাহাজ কোম্পানী মোড়, বেতপট্রি. সুপার মার্কেট মোড়,সিটি ভবনের সামন, কাচারীসহ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে বিপুল পরিমান আইন শৃংখলাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আছে র্যাবের টহল। আইনশৃংখলাবাহিনীর টহল ও সরব উপস্থিতিও জনমনে আতংক তৈরি করছে। কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ শাহাবুদ্দিন খলিফা জানান, জননিরপাত্বা নিশ্চিত করতেই আইন শৃংখলাবাহিনী তৎপর। বিভিন্নস্থান থেকে ৭বিএনপি নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
সকালে নগরীর লালবাগ এলাকায় পিকেটিং করার সময় পুলিশ গ্রেফতার করে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী শহিদুল ইসলাম রনি ও রাসেলকে। এরপর ট্রাক স্ট্যান্ড থেকে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিজুর নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল গ্রান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি কার্যালয়ে আসে। এছাড়াও পীরগাছার নব্দীগঞ্জ থেকে ৩ জন এবং কাউনিয়া থেকে ১ জন বিএনপি নেতাকে পিকেটিং করার সময় আটক করেছে পুলিশ। এরআগে মাহিগঞ্জ-কদমতলী আঞ্চলিক মহাসড়কের বকসীর পুল, শাহ আমানত কোল্ডস্টোরেজের সামনসহ ৩ কিলোমিটার এলাকায় আঠারো দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা গাছের গুড়ি ফেলে ও আগুন দিয়ে অবরোধ ও বিক্ষোভ করে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে অবরোধকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
এদিকে হরতালে স্থবির হয়ে পড়েছে রংপুরমহানগরীসহ আশেপাশের এলাকার জনজীবন। নগরীসহ আশেপাশের উপজেলা এবং হাটবাজারগুলোতে খাবার ওষুধের দোকান ছাড়া কোন দোকানপাট খোলে নি। রিকশা চলাচল করলেও অন্য হরতালের চেয়ে তা অনেক কম। মাঝেমধ্যে কিছু অটো রিকশা চলছে। ব্যাংক বীমা, সরকারী বেসরকারী অফিস আদালতে লোকজনের উপস্থিতি একেবারেই কমে গেছে। কাজকর্মে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। সবখানেই অজানা আতংক বিরাজ করছে।
অন্যদিকে নগরীর গ্রান্ড হোটেল মোড়, শাপলা, পায়রা চত্বর, জাহাজ কোম্পানী মোড়, বেতপট্রি. সুপার মার্কেট মোড়,সিটি ভবনের সামন, কাচারীসহ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে বিপুল পরিমান আইন শৃংখলাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আছে র্যাবের টহল। আইনশৃংখলাবাহিনীর টহল ও সরব উপস্থিতিও জনমনে আতংক তৈরি করছে।
কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ শাহাবুদ্দিন খলিফা জানান, জননিরপাত্বা নিশ্চিত করতেই আইন শৃংখলাবাহিনী তৎপর। বিভিন্নস্থান থেকে ৭বিএনপি নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে