আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

আগামীকাল নীলফামারী পাক হানাদার মুক্ত দিবস

বুধবার, ১২ ডিসেম্বর ২০১৮, বিকাল ০৭:২০

স্টাফ রিপোর্টার নীলফামারী ১২ ডিসেম্বর॥ আগামীকাল ১৩ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার নীলফামারী পাক হানাদার-মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নীলফামারীকে হানাদার মুক্ত করে উত্তোলন করেছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। সে সময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানে রাস্তায় নেমে আসেন মুক্তিকামী সকল শ্রেণী পেশার জনতা। বিজয়ের উল্লাস আর শ্লোগানে- কম্পিত করে তোলে আকাশ বাতা।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার ফজলুল হক জানান, বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালে ছাত্র-জনতা ঝাঁপিয়ে পড়েন মুক্তির সংগ্রামে। শুরুতে মিটিং-মিছিল আর সভা সমারেশের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠে দেশ মাতৃকা রক্ষার আন্দোলন। নীলফামারী মহকুমা শহরের অস্ত্রাগারে রক্ষিত অস্ত্র ছিনিয়ে এনে নীলফামারী বড়মাঠে শুরু হয় অস্ত্র হাতে নেয়ার প্রশিক্ষণ। এরপর ভারতে প্রশিক্ষণ নিয়ে ছয় নম্বর সেক্টরের অধীনে অস্ত্র হাতে যোদ্ধারা ঝাঁপিয়ে পড়েন পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। নয় মাসের গেরিলা আক্রমণ আর সম্মুখ যুদ্ধে জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরীগঞ্জ উপজেলা মুক্ত করে তাঁরা এগিয়ে আসেন নীলফামারী শহরের দিকে। ১৩ ডিসেম্বর ভোরে হানাদার মুক্ত হয় নীলফামারী।
এদিকে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের উদ্যোগে গ্রহন করা হয়েছে নানা কর্মসূচি। এর মধ্যে রয়েছে সকাল ১০টার দিকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে জাতীয় পতাকা ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদদের পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিজয় শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। শেষে সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এসব কর্মসূচিতে অংশ নিবেন মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান, জেলা প্রশাসনসহ সরকারি বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাধারণ মানুষসহ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন। 

মন্তব্য করুন


 

Link copied