মামলায়, হরিণ মিয়া, রুবেল, পুতুল, সোহাগ, আব্দুর রহমান রুবের, এরশাদুল হক মিঠু, এসএম হাসানুর রহমান কিরণ,নিয়ন, শাকিল,সুজন, সুমন, আরফিন, সোয়ান, ফরহাদ, মুরাদুজ্জামান লিখন, অপু, শাহিনুর আলম শাহিন এবং সাগরসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় ক্যাম্পের ২২২টি পরিবারের বাড়িঘর মালামাল পুড়ে যাওয়াসহ লুটপাটের অভিযোগ এবং ৪ কোটি টাকার ক্ষতি সাধনের কথা বলা হয়েছে। তবে এখন কেউ গ্রেফতার হয় নি।
এদিকে এ ঘটনায় ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে টিন না আসায় এখনও পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি স্থানীয় প্রশাসন।
এদিকে এসপিজিআরসি রংপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন জানিয়েছেন, সরকারি উদ্যোগে প্রতি পরিবারকে তিন বান্ডিল করে টিন দিয়ে পুনর্বাসনের যে কথা বলা হয়েছিল তা এখনও শুরু হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ৫ ডিসেম্বর বুধবার রাত ১০টায় হোটেল কর্মচারীর পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষের জের ধরে একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী রংপুর মহানগরীর রবার্টসন্স ৩ নং ইস্পাহানী ক্যাম্পে আগুন ধরিয়ে দিলে দুই শতাধিক বাড়িঘর ভষ্মিভুত ও বাড়িঘরের মালামাল লুট হয়। বুধবার রাতেই রংপুর ডিসি ফরিদ আহাম্মদ ঘটনা তদ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট শহিদুল ইসলামকে আহবায়ক ও সিনিয়র এসএসপি এবিএম জাকির হোসেন ও সদও উপজেলা ইউএনও আনারকলীকে সদস্য করে একটি তদন্ত টিম গঠন করেন। তাদেরকে তিন কর্মদিবসের মধ্যেই তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয়ার কথা বলা হয়েছিল।