আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

‘ক্রিকেট ছেড়ে শচীনের খুব কষ্ট হবে’

মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৩, বিকাল ০৫:০৫

সৌরভ শচীনকে ‘ছোটবাবু’ বলে ডাকেন। আর শচীন তাঁর নাম দিয়েছেন ‘দাদাবাবু।' প্রিয় ছোটবাবুর বিদায়বেলায় দাদাবাবুর মনও বেশ খারাপ। কলকাতার একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেছেন, ক্রিকেট ছেড়ে থাকতে শচীনের খুব কষ্ট হবে। খুব সহজে সে ক্রিকেটহীন জীবনে মানিয়ে উঠতে পারবে না। শচীনহীন ক্রিকেট মন খারাপ করিয়ে দেবে ক্রিকেটপ্রেমীদেরও।’

কোনো কিছুই চিরদিনের নয়। জীবনের অমোঘ নিয়মে একদিন সবকিছুর ইতি ঘটে। শচীনের ২৪ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারও প্রকৃতির নিয়মেই গোধূলিবেলায় দাঁড়িয়ে। ব্যাপারটা মনে করে যেন স্বস্তি খুঁজছেন সৌরভ, ‘একদিন না একদিন শচীনকে তো ক্রিকেট ছাড়তে হতোই। কোনো খেলোয়াড়ই সারাজীবন খেলা চালিয়ে যেতে পারেন না। তবে আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা শচীনকে ৪০ বছর বয়স অবধি খেলতে দেখলাম। অতীতে গিয়ে দেখুন পিট সাম্প্রাসের মতো টেনিস তারকা মাত্র ২৯ বছর বয়সেই খেলা ছেড়েছিলেন।’

শচীনের গোটা জীবনই ক্রিকেটময় বলে মনে করেন সৌরভ। তাই মাঠের ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার পর হয়তো তাঁকে আরও বড় ক্রিকেটীয় ভূমিকাতেই দেখা যাবে—এমন আশা করলেও ‘দাদা’র শঙ্কা, ‘ক্রিকেট খেলতে পারছে না বলে শচীনের মনটা প্রায়ই বিষণ্ন হয়ে উঠবে। শচীনের জীবনে ক্রিকেট খেলার যে কোনো বিকল্প নেই।’

ইডেনে শচীন ‘ব্যর্থ’—এ কথা নিয়ে একেবারেই মাথা ঘামাতে চান না ভারতীয় ক্রিকেটকে অন্যমাত্রায় নিয়ে যাওয়া এই অধিনায়ক। যে খেলোয়াড়ের ক্যারিয়ার ২৪ বছরের, ক্রিকেটে যে সম্ভব-অসম্ভব সব রেকর্ডই নিজের অধিকারে নিয়ে এসেছেন, এক ইনিংসে তিনি রান করতে না পারলে তাকে ‘ব্যর্থতা’ বলার কোনো মানে দেখেন না সৌরভ। তবে ইডেনে শচীন দুই ইনিংস ব্যাট করতে পারলে আর সবার মতো খুশিই হতেন তিনি।

মুম্বাইয়ে শচীনের ২০০তম টেস্ট ম্যাচটি পাঁচ দিনে গড়ানোর সম্ভাবনা কম বলেই মনে করেন সৌরভ। সে ক্ষেত্রে ওখানেও শচীনকে হয়তো এক ইনিংসই ব্যাট করতে হবে—এমন শঙ্কা নিয়ে সৌরভ আশা করেছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ খুব ভালো ক্রিকেট খেলে শচীনের বিদায় মঞ্চকে উজ্জ্বল করে তুলবে।

 ইডেনে শচীনকে পাগড়ি পরিয়ে, জড়িয়ে ধরার ওই মুহূর্তটি আবেগে ছুঁয়েছে সৌরভকে, ‘আমি বলতে পারব না, ওই মুহূর্তে কী কী হয়েছে। অল্প সময়ে ওই সময় অনেক কিছু ঘটেছিল।’

ইডেনের হুলুস্থুলে আলাদা করে শচীনের সঙ্গে কথা বলতে পারেননি সৌরভ। তবে মুম্বাইয়ে গিয়ে আড্ডায় বসবেন তাঁর সঙ্গে। স্মৃতিকাতর হয়ে উঠবেন সোনালি সেই দিনগুলোর কথা মনে করে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied