ভীতি ছড়িয়ে দেয় এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়েও সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার চিন্তা করেন পুরুষরা। কিন্তু বিষয়টা যখন পৌরষত্ব বিষয়ক, তখন তা এড়িয়েই যাওয়ার চেষ্টা করেন। অথচ এই সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া প্রাণঘাতী সিদ্ধান্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বহু মারাত্মক লক্ষণ দৃষ্টির আড়ালেই থেকে যায়।ভীতি ছড়িয়ে দেয় এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়েও সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার চিন্তা করেন পুরুষরা। কিন্তু বিষয়টা যখন পৌরষত্ব বিষয়ক, তখন তা এড়িয়েই যাওয়ার চেষ্টা করেন। অথচ এই সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া প্রাণঘাতী সিদ্ধান্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বহু মারাত্মক লক্ষণ দৃষ্টির আড়ালেই থেকে যায়।পুরুষের যৌনাঙ্গের ত্বকে র্যাশ ওঠা বা কিছু বের হয়ে আসা যৌনবাহিত রোগের লক্ষণ হতে পারে।
শুধু তাই নয়, এগুলো আরো বাজে কিছুর লক্ষণ হতে পারে।পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার এমন এক রোগ যে বিষয়ে সচেতন হতে হবে পুরুষদের।
ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে এর হিসাবে বলা হয়, ২০১৪ সালে ব্রিটেনের ১৩০ জন পুরুষের মৃত্যু ঘটে। প্রতি সপ্তাহে দুই জনের বেশি মৃত্যুবরণ করেন।
আমেরিকার সেন্টারর্স ফর ডিজিজেস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানায়, প্রতিবছর সেখানে এইচপিভি-জনিত যৌনাঙ্গের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। যদিও এই ক্যান্সারটি বিরল। এদের মধ্যে ৬৩ শতাংশের কারণ হিসাবে হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাসকে (এইচপিভি) দায়ী করা হয়। কাজেই লক্ষণের বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে। যদিও এ রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যুঝুঁকি অনেক কম। কিন্তু মারাত্মক এক রোগ।
এর থেকে সাবধান থাকতে হবে।যৌনাঙ্গের ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ পায় এর ত্বকেই। লক্ষণগুলো সম্পর্কে ধারণা নিন।
১. ত্বকে গুটি ওঠে যা ৪ সপ্তাহ পরও ভালো হয় না। এটাকে অনেকটা আঁচিল, আলসার বা ফোস্কার মতো দেখা যায়।
২. যৌনাঙ্গের ভেতর থেকে বা ত্বক থেকে রক্ত বের হওয়া।
৩. এমন কিছু বের হওয়া যার গন্ধ বিদঘুটে।
৪. যৌনাঙ্গে ফোরস্কিন টেনে নামাতে না পারা।
৫. র্যাশ বা ফুসকুরি ওঠা।
৬. যৌনাঙ্গের রং বদলে যাওয়া।
৭. কুঁচকিতে মাংসপিণ্ড দেওয়া দেওয়া।
৮. ক্লান্তি বোধ করা।
৯. পেটে ব্যথা হওয়া।
১০. হাড়ে ব্যথা।
১১. ওজন কমতে থাকা।