আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

গাইবান্ধায় জাতীয় পার্টির ক্ষুব্ধ নেতাকর্মী রশীদ সরকারকে আর গ্রহণ করবে না

মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৯, দুপুর ০৩:৪৭

খায়রুল ইসলাম, গাইবান্ধা থেকে: জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে সংসদ নির্বাচনে পরাজয়ের পর আব্দুর রশীদ সরকারের আবার জাতীয় পার্টিতে স্বপদে ফেরার ঘোষণায় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে পার্টির সর্বস্তরের নেতাকর্মী। নেতাকর্মীরা নীতিভ্রষ্ট ব্যর্থ নেতা আব্দুর রশীদ সরকারকে আর কোনভাবেই জাতীয় পার্টিতে গ্রহণ করবে না। মঙ্গলবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা জাতীয় পার্টি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ এসব মন্তব্য করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক রাগীব হাসান চৌধুরী হাবুল। তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্দেশে সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশের ন্যায় গাইবান্ধায়ও জেলা নেতৃবৃন্দ মহাজোটের প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছেন। এই নির্বাচনে গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনে ঐক্যফ্রন্ট সমর্থিত বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ছিলেন আব্দুর রশীদ সরকার। তিনি এক সময়ে জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ছিলেন। তিনি সেই পদ থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করে বিএনপিতে যোগ দিয়ে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, আব্দুর রশীদ সরকার তার ব্যক্তিগত কার্যালয়কে জেলা জাতীয় পার্টির অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তিনি ওই অফিসে টাঙানো জাতীয় পার্টির সাইনবোর্ড এবং অফিস ঘরে থাকা জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এবং পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ এর ছবি নামিয়ে ছিঁড়ে ফেলেন। যার মাধ্যমে জাতীয় পার্টির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মনে আঘাত করা হয়। আব্দুর রশীদ সরকার কর্তৃক পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যানের প্রতি ন্যাক্কারজনক অবমাননার কারণে নেতাকর্মীদের মধ্যে এখনও চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। সংবাদ সম্মেলনে পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের নাম ব্যবহার করে তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে আব্দুর রশীদ সরকার আবার জাতীয় পার্টিতে স্বপদে ফিরে আসার যে ঘোষণা দিয়েছেন তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয় এটা পাগলের প্রলাপ মাত্র। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আতাউর রহমান সরকার, জেলা জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহজাহান খান আবু, সহ-সভাপতি জাহেদুল ইসলাম ঝন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রেজাউন্নবী রাজু, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম নুরুন্নবী মিঠুল, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস চৌধুরী, নির্বাহী সদস্য আব্দুল মান্নান সরকার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সভাপতি আব্দুল জলিল সরকার প্রমুখ।

মন্তব্য করুন


 

Link copied