বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০১৩, রাত ১০:০৭
এ আসনটি গত ছয়টি নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) দখলে। বর্তমান এমপি ড. টিআইএম ফজলে রাব্বী চৌধুরী। এবারো জাপার নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা আসনটি তাদের দলেরই থাকবে। তবে ৬ বারের নির্বাচিত এমপি ড. রাব্বী চৌধুরী সম্পর্কে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটারদের মাঝেও নানা রকমের বিরূপ কথাবার্তা প্রচলিত দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি পলাশবাড়ির মেয়ে ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পীর জাতীয় পার্টিতে যোগদান এবং তাকে দলের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়া হয়েছে। ফলে ভোটারদের মাঝে তাঁকে নিয়ে একধরণের আবেগ, উৎসাহ ও আগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে। ভোটারদের অভিযোগ নির্বাচনের পর বর্তমান এমপি ড. চৌধুরী এলাকায় না এসে ঢাকা থেকে সরাসরি গাইবান্ধায় এসে সার্কিট হাউসে উঠে বিভিন্ন নিয়োগ এবং তদবির নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সাধারণ মানুষ তার সাথে সাক্ষাৎ করা তো দূরের কথা, তৃণমূল পর্যায়ের দলীয় নেতা-কর্মীও তার সাথে সাক্ষাৎ পান খুবই কম। এসব কারণে নেতাকর্মীসহ সাধারণ ভোটাররা তার কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। নির্বাচনী এলাকার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় নেতা-কর্মী এবং সাধারণ ভোটারদের সাথে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী নিজে এবং তার সমর্থক কর্মী বাহিনী মাঠ পর্যায়ে চষে বেড়াচ্ছেন। তারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা সহ পরিবর্তন এবং এলাকার উন্নয়নে প্রতিশ্র“তি দিচ্ছেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার এবং তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দৃঢ়ভাবে মনে করেন চূড়ান্ত মনোনয়ন দিলে তিনি খুব সহজেই নির্বাচনী বৈতরণী পার হবেন। সাংগঠনিক কাঠামো তেমন মজবুত না হওয়ায় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি আসনটি তাদের কব্জায় নেয়ার জন্য তৎপর এবার। অবশ্য জামায়াতের সাংগঠনিক অবস্থান অনেক সুদৃঢ়। তাই বিগত দুটি নির্বাচনে ৪ দলীয় জোট থেকে জামায়াত প্রার্থী মো: নজরুল ইসলাম লেবুকে মনোনয়ন দেয়া হয়। এবারে জামায়াত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ না পাওয়ায় বিএনপি প্রার্থীই প্রাধান্য পাবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ডা: সৈয়দ ময়নুল হাসান সাদিক এবার দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। দীর্ঘদিন থেকে তিনি নির্বাচনী এলাকায় জনসংযোগসহ নানাভাবে তৎপরতা চালিয়ে আসছেন। ইতিমধ্যে তিনি বড় ধরণের মটর সাইকেল শো-ডাউন করেছেন। ডাঃ সাদিক ছাড়াও বিএনপি’র আরেক প্রার্থী হচ্ছেন উপজেলা নেতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ি মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক। তবে বিএনপির অংশ গ্রহণের বিষয়টি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে প্রার্থী হওয়ায় সাদুল্যাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিএমএ’র সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ ড. ইউনুস আলী সরকার দল থেকে বহিস্কৃত হন। তার বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার হওয়ায় এবার তিনি মনোনয়ন পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ঢাকায় তিনি বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং শুরু করেছেন। ১৪ দলের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জাসদের প্রবীণ নেতা সাংবাদিক ও শ্রমিক নেতা নূরুজ্জামান প্রধানও জনসংযোগ করছেন। এই প্রবীণ নেতার এলাকায় ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
এ আসনটি গত ছয়টি নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) দখলে। বর্তমান এমপি ড. টিআইএম ফজলে রাব্বী চৌধুরী। এবারো জাপার নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা আসনটি তাদের দলেরই থাকবে। তবে ৬ বারের নির্বাচিত এমপি ড. রাব্বী চৌধুরী সম্পর্কে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটারদের মাঝেও নানা রকমের বিরূপ কথাবার্তা প্রচলিত দীর্ঘদিনের।
সম্প্রতি পলাশবাড়ির মেয়ে ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পীর জাতীয় পার্টিতে যোগদান এবং তাকে দলের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়া হয়েছে। ফলে ভোটারদের মাঝে তাঁকে নিয়ে একধরণের আবেগ, উৎসাহ ও আগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে। ভোটারদের অভিযোগ নির্বাচনের পর বর্তমান এমপি ড. চৌধুরী এলাকায় না এসে ঢাকা থেকে সরাসরি গাইবান্ধায় এসে সার্কিট হাউসে উঠে বিভিন্ন নিয়োগ এবং তদবির নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সাধারণ মানুষ তার সাথে সাক্ষাৎ করা তো দূরের কথা, তৃণমূল পর্যায়ের দলীয় নেতা-কর্মীও তার সাথে সাক্ষাৎ পান খুবই কম। এসব কারণে নেতাকর্মীসহ সাধারণ ভোটাররা তার কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। নির্বাচনী এলাকার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় নেতা-কর্মী এবং সাধারণ ভোটারদের সাথে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
এদিকে জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী নিজে এবং তার সমর্থক কর্মী বাহিনী মাঠ পর্যায়ে চষে বেড়াচ্ছেন। তারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা সহ পরিবর্তন এবং এলাকার উন্নয়নে প্রতিশ্র“তি দিচ্ছেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার এবং তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দৃঢ়ভাবে মনে করেন চূড়ান্ত মনোনয়ন দিলে তিনি খুব সহজেই নির্বাচনী বৈতরণী পার হবেন।
সাংগঠনিক কাঠামো তেমন মজবুত না হওয়ায় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি আসনটি তাদের কব্জায় নেয়ার জন্য তৎপর এবার। অবশ্য জামায়াতের সাংগঠনিক অবস্থান অনেক সুদৃঢ়। তাই বিগত দুটি নির্বাচনে ৪ দলীয় জোট থেকে জামায়াত প্রার্থী মো: নজরুল ইসলাম লেবুকে মনোনয়ন দেয়া হয়। এবারে জামায়াত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ না পাওয়ায় বিএনপি প্রার্থীই প্রাধান্য পাবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ডা: সৈয়দ ময়নুল হাসান সাদিক এবার দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। দীর্ঘদিন থেকে তিনি নির্বাচনী এলাকায় জনসংযোগসহ নানাভাবে তৎপরতা চালিয়ে আসছেন। ইতিমধ্যে তিনি বড় ধরণের মটর সাইকেল শো-ডাউন করেছেন। ডাঃ সাদিক ছাড়াও বিএনপি’র আরেক প্রার্থী হচ্ছেন উপজেলা নেতা বিশিষ্ট ব্যবসায়ি মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক। তবে বিএনপির অংশ গ্রহণের বিষয়টি কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে।
২০০৮ সালের নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে প্রার্থী হওয়ায় সাদুল্যাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিএমএ’র সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ ড. ইউনুস আলী সরকার দল থেকে বহিস্কৃত হন। তার বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার হওয়ায় এবার তিনি মনোনয়ন পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ঢাকায় তিনি বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং শুরু করেছেন। ১৪ দলের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জাসদের প্রবীণ নেতা সাংবাদিক ও শ্রমিক নেতা নূরুজ্জামান প্রধানও জনসংযোগ করছেন। এই প্রবীণ নেতার এলাকায় ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম