আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ● ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৬ এপ্রিল ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি       রংপুর বিভাগে আসছেন ভূমিমন্ত্রী       রংপুর জেলা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের নব নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত       রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ আদায়       যুদ্ধ নয়, আলোচনায় সমাধান সম্ভব : প্রধানমন্ত্রী      

 width=
 

চিলমারীতে নাব্য সংকটে ঝুঁকিপূর্ণ নৌরুট

শনিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০১৯, দুপুর ০১:২৭

ডেস্ক: ব্রহ্মপুত্র নদে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ না থাকায় কুড়িগ্রামের চিলমারী নদীবন্দরের অভ্যন্তরীণ নৌরুট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে নৌপথের যাত্রীরাসহ বিপাকে পড়েছেন নৌপরিবহন চালকরা। তবে যানবাহন চালকদের বিকল্প নৌরুট ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে ঘাট কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, চিলমারী নদীবন্দর থেকে রাজিবপুর, রৌমারী, কর্তিমারী, কোদালকাটি, অষ্টমীরচর, নয়ারহাট এবং চিলমারী ইউনিয়নে নয়টি ইঞ্জিনচালিত মালবাহী ও যাত্রীবাহী নৌকা নিয়মিত চলাচল করে। চলতি মৌসুমে ব্রহ্মপুত্র নদের বিভিন্ন চ্যানেলের নাব্য হ্রাসের ফলে অসংখ্য ডুবোচর জেগে ওঠায় অভ্যন্তরীণ নৌরুট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে নৈশকালীন নৌযানকে পড়তে হচ্ছে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। এর ফলে জ্বালানি খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি অতিরিক্ত সময়ও ব্যয় হচ্ছে। নৌকার মাঝি আব্দুল মালেক, হাফিজুর রহমানসহ অনেকে জানান, চিলমারী নদীবন্দর থেকে রৌমারী, রাজীবপুর, বাহাদুরাবাদ ঘাট ও গাইবান্ধা যাওয়ার পথে দুই শতাধিক স্থানে ডুবোচর জেগে উঠেছে। এর ফলে নৌযানগুলো আটকে যাচ্ছে বিভিন্ন চরে। নৌমালিকরা বড় বড় ডুবোচরগুলো চিহ্নিত করে চিলমারী নদীবন্দরের অভ্যন্তরীণ নৌ-রুটে ড্রেজিং করার দাবি জানান। তা না হলে এ নৌরুট বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে তারা শঙ্কা প্রকাশ করেন। এ ব্যাপারে ঘাট মাস্টার লিপু জানান, বিড়ম্বনা এড়াতে নৌচালকদের বিকল্পপথ ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied