আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিস্কৃত কর্মচারীকে দিয়ে কাজ চালাচ্ছেন প্রকৌশলী

রবিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বিকাল ০৭:২৮

মহানগর প্রতিনিধি: বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) একাডেমিক ভবন ৩ এর ছাদ থেকে পানির ট্যাংক পড়ে তিন শিক্ষার্থী আহত হওয়ার ঘটনায় সাময়িক বহিস্কৃত কর্মচারী শামীম আহমেদকে দিয়ে এখনও কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন প্রকৌশল দপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী কমলেশ চন্দ্র সরকার। ঘটনার একদিন পরই গত শুক্রবার ওই কর্মচারীকে দিয়ে শিক্ষক ডরমেটরির কাজ করিয়ে নিয়েছেন তিনি। এঘটনায় ক্যাম্পাস জুড়ে সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। এতে তদন্ত কার্যক্রম ব্যহত হতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। জানাযায়, গত ২০ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন ৩ এর ছাদ থেকে পানির ট্যাংক আনতে যায় প্রকৌশল দপ্তরের দুই কর্মচারী শামীম আহমেদ ও আজহারুল ইসলাম। এসময় ট্যাংকে বাঁধা রশি ছিঁড়ে তাদের হাত থেকে ট্যাংকটি ছাদ থেকে নীচে অবস্থানরত তিন শিক্ষার্থীর উপর পড়ে যায়। এতে, সুলতান মাহমুদ, শিক্ষার্থী মুনিরা খাতুন ও রুমি আখতার গুরুতর আহত হয়। এঘটনার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা। তাদের বিক্ষোভের মুখে অভিযুক্ত দুই কর্মচারীকে সাময়িক বহিস্কার করে ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর একদিন পর বরখাস্তকৃত কর্মচারী শামীমকে আবার শিক্ষক ডরমেটরিতে কাজে পাঠান সহকারী প্রকৌশলী কমলেশ চন্দ্র সরকার। এনিয়ে ক্যাম্পাসে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বলেন, বরখাস্তকৃত কর্মচারীকে কাজে লাগানো কোনোভাবেই আইনসম্মত হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রকৌশলী এধরনের নির্দেশনা দিতে পারেন না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার। অভিযুক্ত কর্মচারী শামীম আহমেদ বলেন, ‘বুধবার একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নিয়ে আমি লজ্জিত ও অনুতপ্ত। এরমধ্যে শুক্রবার প্রকৌশলী কমলেশ রায় আমাকে শিক্ষক ডরমেটরিতে কাজে যেতে বলেন। আমি তাকে বরখাস্তের বিষয়টি বললেও তিনি আমাকে কাজে যাওয়ার নির্দেশ দেন। তার কথায় আমি শিক্ষক ডরমেটরিতে কাজে গিয়েছিলাম’। এবিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী প্রকৌশলী কমলেশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘বরখাস্তকৃত কর্মচারীকে দিয়ে কাজ করানো যায় কিনা তা আমার জানা ছিল না’। এবিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, ‘বহিস্কৃত কেউ পরবর্তী কোনো নির্দেশনা আসার আগে কোনো কাজ করতে পারবে না। এর আগে কেউ তাদেরকে কাজে লাগালে তাকে জবাবদিহি করতে হবে’।

মন্তব্য করুন


 

Link copied