আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

“ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের দাবায়ে রাখতে পারে নাই”

বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০১৯, বিকাল ০৭:২২

ডেস্ক: ৭ মার্চের ভাষণ এখনও সব মানুষের প্রেরণার উৎস উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পাকিস্তানি বাহিনী পছন্দ করতো না বলেই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিল। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের ওপর আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা, খুনিরা আমাদের দাবায়ে রাখতে পারে নাই, পারবে না। আওয়ামী লীগের প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলামের পরিচালনায় সভায় দলের নেতাকর্মীরা ছাড়াও বুদ্ধিজীবীরা বক্তব্য রাখেন। ৭৫ এর পরে বঙ্গবন্ধুর নাম, ছবি ও ভাষণ নিষিদ্ধ কেন ছিল? এমন প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পছন্দ করে নাই বলেই এই ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিল জিয়াউর রহমান। আর সেটাই অনুসরণ করে গেছে একের পর এক যারা এসেছিল। নিষিদ্ধ করলেও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কিন্তু পিছিয়ে থাকেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বাংলাদেশে ৭মার্চ আসলে গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-বাজারে সব জায়গায় এই ভাষণ বাজানো শুরু হলো। এই ভাষণ বাজাতে গিয়ে আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মী জীবন দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তুলে ধরেছিলেন-বাঙালি জাতির অধিকারের কথা। ত্যাগ স্বীকারের মহান প্রেরণা পাওয়া যায় তার এই ভাষণে। যে কারণে তার নেতৃত্বে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুদ্ধের ময়দানে নামে। মুক্তিকামী সব মানুষের জন্য প্রেরণা ছিল ৭ মার্চের এই ভাষণ। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ যুগের পর যুগ চলছে, চলবে। তার ঐতিহাসিক ভাষণ এখনও মানুষের মধ্যে অনুপ্রেরণা যোগায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে দিকনির্দেশনামূলক ভাষণের মাধ্যমে অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে, একটি জাতিকে যুদ্ধে এনে বিজয় করতে পেরেছিলেন- যা ইতিহাসে একটি বিরল ঘটনা। তার এই ভাষণ সর্বশ্রেষ্ঠ। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার করতে দেয়নি তখনকার পাকিস্তান সরকার। আজ সেই ভাষণ অমূল্য বিশ্বসম্পদ ও ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে, তা সংরক্ষণ করার এবং বিশ্বকে জানানোর দায়িত্ব নিয়েছে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা (ইউনেসকো)। বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, সত্যকে কেউ অস্বীকার করে মুছে ফেলতে পারে না। জাতির পিতা যে কথা বলে গিয়েছিলেন, “আমাদের কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না”। ষড়যন্ত্রকারীরা, খুনিরা এখনও আমাদের দাবায়ে রাখতে পারে নাই, পারবে না।’

মন্তব্য করুন


 

Link copied