এদিকে পরিবারগুলোর মালামাল পুড়ে ১৮-১৯ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। বসতঘর পুড়ে যাওয়া এসব পরিবারের সদস্যরা খোলা আকাশের নিচে দিন কাটাচ্ছেন। শুক্রবার রাতে আগুনের এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা ও ক্ষতিগ্রস্তরা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী ও ক্ষতিগ্রস্তরা জানান,শুক্রবার রাত ১২:৪০ মিনিটের দিকে বিদ্যুৎ এর শর্ট সার্কিট থেকে এক বাড়ি থেকে এই আগুনের সূত্রপাত ঘটে।এতে শাহিন মিয়া,মনয়ার হোসেন,জাহাঙ্গীর,স্বাধীন,লোকমান,মোন্নাফ, হাবিবুর, আব্দুল বারি'র বসত ঘর পুড়ে যায়।আগুন লাগার পর স্থানীয়রা রংপুর ফায়ার সার্ভিসকে জানালে, তারা গিয়ে ঘটনার কাছাকাছি কোনও পুকুর না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ১২টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।পড়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস এবং দগ্ধ একজন মহিলা কে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল এ ভর্তি করে।ক্ষতিগ্রস্ত জাহাঙ্গীর বলেন,ঘরসহ সব মালামাল পুড়ে গেছে। এক পোশাকে আছি। মানুষের দেওয়া কাপড়চোপড় পরে আছি।
আগুন লাগার বিষয়টি নিশ্চিত করে সদ্যপুষ্করিনী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সোহেল রানা প্রতিবেদক কে বলেন,রাত সাড়ে ১২টার দিকে আগুন লাগার খবর পেয়েই আমি ফায়ার সার্ভিস কে অবগত করি।এবং আমার উপজেলা প্রশাসন কে জানিয়েছি।খুব দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের জন্য সহায়তা করা হবে বলে জানান তিনি।এদিকে আজ শনিবার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোজ খবর ও পুড়ে যাওয়া পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করেন চন্দনপাট ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও আ'লীগ নেতা আমিনুর রহমান।এবং তিনি নিজ তহবিল থেকে প্রতি পরিবার কর ৫'শ করে টাকা দেন।