সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৩, বিকাল ০৫:১১
ঘটনাটি ঘটেছে লালমনিরহাটের আদিতমারী থানায়। বহুল আলোচিত সেই মামলার নং ০১ তারিখ ০১/০৯/১৩ই। মনিরুজ্জামান মন্টু উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের দক্ষিণ বালাপাড়া গ্রামের মঞ্জমুল হকে ছেলে। মামলার বাদী ওই এলাকার দেলোয়ার রহমানের ছেলে আসাদুজ্জামান। এলাকাবাসীর অভিযোগ ওই মামলায় মুলহোতাকে বাদ দিয়ে ২জন নিরাপরাধীকে আক্রোশ মুলক ভাবে জড়ানো হয়েছে। মামলার বিবরনে জানা গেছে, বাদীর সাথে দীর্ঘ দিনের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ প্রতিবেশী আব্দুল মতিন কসাইয়ের সাথে। এরই জের ধরে চলতি বছরের ২৯ আগষ্ট গভীর রাতে বাদীর ভাবি আফরোজা বেগমকে (৩৮) জোরপূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা করে আসামীরা। এর এক পর্যায়ে আসামীরা পালাতে চেষ্টা করায় ধর্ষিতা ধর্ষকের গায়ের গেঞ্জি ছিড়ে নেয় এবং মোটর সাইকেলের চাবিও কেড়ে নেয়। পরে আফরোজার আত্নচিৎকারে লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায়, যাদেরকে স্বাক্ষী করা হয়েছে তাদের অনেকেই এ ঘটনার দিন বাড়িতে ছিলেন না । আবার অনেকের সাথে পুলিশের কোন কথাই হয় নি। অথচ তারা স্বাক্ষী হয়েছেন মামলায়। তাদের একজন ৫ নম্বর স্বাক্ষী শাহআলম যিনি ওই রাতে প্রসব বেদনায় অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে আদিতমারীর মাতৃমঙ্গলে ছিলেন। অথচ তার জবান বন্দীতে তদন্তকারী কর্মকর্তা লিখেছেন, তিনি নিজ চোখে আসামীদের পালাতে দেখেছেন। অপর স্বাক্ষী আনিচার রহমান ও খৈমুদ্দিন জানান, পুলিশের সাথে তাদের কোন কথাই হয় নি। পুলিশ মনগড়া জবানবন্দি লিখেছেন। এলাকাবাসীর মতে ওই পুলিশী তদন্ত কালে ভিকটিমের হাতে পাওয়া গেঞ্জির টুকরা ও মোটর সাইকেলের চাবি এবং ভিকটিমের মোবাইলের কললিষ্ট জব্দ করা নম্বরটিও পূর্ব জমিজমার প্রতিপক্ষ মতিন কসাইয়ের জামাতা মঞ্জুরুল হক কসাইয়ের। যিনি ভিকটিমের দায়ের কোপে হাতের আঘাত পেয়ে গোপনে রংপুরের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাও নিয়ে মহামান্য হাইকোর্টে অন্তবর্তি জামিনে আছেন। অথচ অদৃশ্য কারনে মুলহোতাকে এ মামলায় করা হয়েছে ২ নম্বর আসামী। এলাকাবাসীর মতে ওই মামলায় আরও একজন নিরীহ লোককে জড়ানো হয়েছে যিনি মামলাটির ৪ নম্বর আসামী। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তার দাখিলকৃত প্রতিবেদনে বাদিও সন্তুষ্ট নন বলে জানা গেছে। ওই এলাকার প্রবীন এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তিনি নিজেই প্রধান আসামী মন্টুকে ঘুম থেকে ডেকে নিয়ে ভিকটিমকে দেখতে যান। মামলাটিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা মুলহোতাকে বাঁচাতে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। এলাকাবাসীর সাথে তিনিও মামলাটি পুন তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা(আইও) আদিতমারী থানার এসআই জাফর ইকবালের সাথে একাধিকবার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। এ মামলার অপর তদন্তকারী আদিতমারী থানার ওসি (তদন্ত) শেখ কামাল শাহীন তিনিও এ প্রতিবেদকের ফোন রিসিভ করেন নি।
ঘটনাটি ঘটেছে লালমনিরহাটের আদিতমারী থানায়। বহুল আলোচিত সেই মামলার নং ০১ তারিখ ০১/০৯/১৩ই। মনিরুজ্জামান মন্টু উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের দক্ষিণ বালাপাড়া গ্রামের মঞ্জমুল হকে ছেলে। মামলার বাদী ওই এলাকার দেলোয়ার রহমানের ছেলে আসাদুজ্জামান। এলাকাবাসীর অভিযোগ ওই মামলায় মুলহোতাকে বাদ দিয়ে ২জন নিরাপরাধীকে আক্রোশ মুলক ভাবে জড়ানো হয়েছে।
মামলার বিবরনে জানা গেছে, বাদীর সাথে দীর্ঘ দিনের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ প্রতিবেশী আব্দুল মতিন কসাইয়ের সাথে। এরই জের ধরে চলতি বছরের ২৯ আগষ্ট গভীর রাতে বাদীর ভাবি আফরোজা বেগমকে (৩৮) জোরপূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা করে আসামীরা। এর এক পর্যায়ে আসামীরা পালাতে চেষ্টা করায় ধর্ষিতা ধর্ষকের গায়ের গেঞ্জি ছিড়ে নেয় এবং মোটর সাইকেলের চাবিও কেড়ে নেয়। পরে আফরোজার আত্নচিৎকারে লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায়, যাদেরকে স্বাক্ষী করা হয়েছে তাদের অনেকেই এ ঘটনার দিন বাড়িতে ছিলেন না । আবার অনেকের সাথে পুলিশের কোন কথাই হয় নি। অথচ তারা স্বাক্ষী হয়েছেন মামলায়। তাদের একজন ৫ নম্বর স্বাক্ষী শাহআলম যিনি ওই রাতে প্রসব বেদনায় অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে আদিতমারীর মাতৃমঙ্গলে ছিলেন। অথচ তার জবান বন্দীতে তদন্তকারী কর্মকর্তা লিখেছেন, তিনি নিজ চোখে আসামীদের পালাতে দেখেছেন। অপর স্বাক্ষী আনিচার রহমান ও খৈমুদ্দিন জানান, পুলিশের সাথে তাদের কোন কথাই হয় নি। পুলিশ মনগড়া জবানবন্দি লিখেছেন।
এলাকাবাসীর মতে ওই পুলিশী তদন্ত কালে ভিকটিমের হাতে পাওয়া গেঞ্জির টুকরা ও মোটর সাইকেলের চাবি এবং ভিকটিমের মোবাইলের কললিষ্ট জব্দ করা নম্বরটিও পূর্ব জমিজমার প্রতিপক্ষ মতিন কসাইয়ের জামাতা মঞ্জুরুল হক কসাইয়ের। যিনি ভিকটিমের দায়ের কোপে হাতের আঘাত পেয়ে গোপনে রংপুরের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাও নিয়ে মহামান্য হাইকোর্টে অন্তবর্তি জামিনে আছেন। অথচ অদৃশ্য কারনে মুলহোতাকে এ মামলায় করা হয়েছে ২ নম্বর আসামী।
এলাকাবাসীর মতে ওই মামলায় আরও একজন নিরীহ লোককে জড়ানো হয়েছে যিনি মামলাটির ৪ নম্বর আসামী। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তার দাখিলকৃত প্রতিবেদনে বাদিও সন্তুষ্ট নন বলে জানা গেছে। ওই এলাকার প্রবীন এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তিনি নিজেই প্রধান আসামী মন্টুকে ঘুম থেকে ডেকে নিয়ে ভিকটিমকে দেখতে যান। মামলাটিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা মুলহোতাকে বাঁচাতে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। এলাকাবাসীর সাথে তিনিও মামলাটি পুন তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা(আইও) আদিতমারী থানার এসআই জাফর ইকবালের সাথে একাধিকবার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। এ মামলার অপর তদন্তকারী আদিতমারী থানার ওসি (তদন্ত) শেখ কামাল শাহীন তিনিও এ প্রতিবেদকের ফোন রিসিভ করেন নি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম