মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ০১:২৫
দলীয় সূত্রমতে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কোন ইতিবাচক আশ্বাস না পেলে তার দল ও জোট টানা হরতালের ঘোষণা দেবে। তবে এ ঘোষণা মঙ্গলবারই না এসে আগামী বৃহস্পতি বা শুক্রবারও দেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির কাছে কিছু দাবি তুলে ধরে দু'এক দিন অপেক্ষা করার কৌশল নিতে চায় বিরোধী দল। তবে ঘোষণা যখনই হোক, সপ্তাহব্যাপী হরতাল নিয়ে মাঠে নামতে মুখিয়ে আছে সরকার বিরোধী জোট। জোটভুক্ত দলগুলোর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সবাই ভাবছেন, দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে তাদের। লাগাতার কঠোর কর্মসূচি ছাড়া তাদের সামনে এখন আর কোন বিকল্প নেই। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির এক নেতা জানান, ক্ষমতাসীনরা বিরোধী দলকে উপেক্ষা করে যা ইচ্ছা তাই করছে। তাই আমাদের সামনে লাগাতার হরতাল-অবরোধ ছাড়া কোন বিকল্প নেই। সর্বশেষ চেষ্টা হিসেবে আমাদের চেয়ারপারসন রাষ্ট্রপতির কাছে যাচ্ছেন। সেখানে কোন সুরাহা না হলে দল টেকাতেই আমাদের টানা কর্মসূচি ছাড়া উপায় থাকবে না। বিভিন্ন পর্যায়ের বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চলতি মাসেই দু'দফা দীর্ঘ সময় টানা হরতাল পালন করে দলের আরো দীর্ঘ মেয়াদের হরতাল চাইছে কর্মীরাও। গত ৪ নভেম্বর থেকে টানা ৭২ ঘণ্টা এবং ১০ নভেম্বর থেকে শুরু করে টানা ৮৪ ঘণ্টা হরতাল করে তারা ভাবছে, এর চেয়েও দীর্ঘ মেয়াদে হরতাল সফল করার সক্ষমতা তাদের রয়েছে। তাই সরকারকে কিছুতেই ফাঁকা মাঠে গোল করতে দেওয়া যায় না। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটকে উপেক্ষা করেই নিজেদের মতো করে সর্বদলীয় মন্ত্রিসভার অধীনে নির্বাচনের দিকেই ছুটছে তারা। এমন নির্বাচন ঠেকাতে সর্বশক্তি নিয়োগের প্রস্তুতি নিয়েছে বিরোধী দলীয় জোট। প্রয়োজনে আরো লাগাতার কর্মসূচি দিয়ে, টানা হরতাল-অবরোধ ডেকে সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করারই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। বাংলানিউজ
দলীয় সূত্রমতে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কোন ইতিবাচক আশ্বাস না পেলে তার দল ও জোট টানা হরতালের ঘোষণা দেবে। তবে এ ঘোষণা মঙ্গলবারই না এসে আগামী বৃহস্পতি বা শুক্রবারও দেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির কাছে কিছু দাবি তুলে ধরে দু'এক দিন অপেক্ষা করার কৌশল নিতে চায় বিরোধী দল। তবে ঘোষণা যখনই হোক, সপ্তাহব্যাপী হরতাল নিয়ে মাঠে নামতে মুখিয়ে আছে সরকার বিরোধী জোট। জোটভুক্ত দলগুলোর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সবাই ভাবছেন, দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে তাদের। লাগাতার কঠোর কর্মসূচি ছাড়া তাদের সামনে এখন আর কোন বিকল্প নেই।
এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির এক নেতা জানান, ক্ষমতাসীনরা বিরোধী দলকে উপেক্ষা করে যা ইচ্ছা তাই করছে। তাই আমাদের সামনে লাগাতার হরতাল-অবরোধ ছাড়া কোন বিকল্প নেই। সর্বশেষ চেষ্টা হিসেবে আমাদের চেয়ারপারসন রাষ্ট্রপতির কাছে যাচ্ছেন। সেখানে কোন সুরাহা না হলে দল টেকাতেই আমাদের টানা কর্মসূচি ছাড়া উপায় থাকবে না।
বিভিন্ন পর্যায়ের বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চলতি মাসেই দু'দফা দীর্ঘ সময় টানা হরতাল পালন করে দলের আরো দীর্ঘ মেয়াদের হরতাল চাইছে কর্মীরাও। গত ৪ নভেম্বর থেকে টানা ৭২ ঘণ্টা এবং ১০ নভেম্বর থেকে শুরু করে টানা ৮৪ ঘণ্টা হরতাল করে তারা ভাবছে, এর চেয়েও দীর্ঘ মেয়াদে হরতাল সফল করার সক্ষমতা তাদের রয়েছে। তাই সরকারকে কিছুতেই ফাঁকা মাঠে গোল করতে দেওয়া যায় না।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটকে উপেক্ষা করেই নিজেদের মতো করে সর্বদলীয় মন্ত্রিসভার অধীনে নির্বাচনের দিকেই ছুটছে তারা। এমন নির্বাচন ঠেকাতে সর্বশক্তি নিয়োগের প্রস্তুতি নিয়েছে বিরোধী দলীয় জোট। প্রয়োজনে আরো লাগাতার কর্মসূচি দিয়ে, টানা হরতাল-অবরোধ ডেকে সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করারই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। বাংলানিউজ
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে