আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

"আলোচনার দরজা খোলা, গণভবনে আসুন"

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ০৪:৩৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত এখন আর আন্দোলনের মানুষ পায় না। তাই আন্দোলনের নামে তারা বাসের ভেতরে ঘুমন্ত চালক, এমনকি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়ে যাত্রীদের পুড়িয়ে হত্যা করছে। হেফাজতের নামে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা এটা করেছে। আমি আল্লাহর কাছে এদের বিচারের ভার দিলাম।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আমি ফোন করে দাওয়াত দিলাম। আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে বলেছি, আসুন, আমরা আলোচনা করে ফয়সালা করি, দয়া করে হরতালের নামে আর মানুষ মারবেন না, দেশের ক্ষতি করবেন না। কিন্তু উনি হরতাল করবেন, মানুষ পুড়িয়ে মারবেন।’ বিরোধীদলীয় নেতার উদ্দেশে তিনি প্রশ্ন করেন, ‘বাসের ভেতরে আগুন দিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারা—এটা কোন ধরনের রাজনীতি? এটা কোন ধরনের আন্দোলন?’ তিনি মানুষ পুড়িয়ে মারার রাজনীতি বন্ধ করে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য খালেদা জিযার প্রতি আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী এর আগে বামনায় ১৪টি উন্নয়নমূলক কাজের ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার উদ্দেশে বলেছেন, আলোচনার দরজা এখনো খোলা আছে। গণভবনে আসুন, আলোচনা করি। আলোচনা করে ফয়সালা করি।

প্রধানমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার সকালে বরগুনার বামনা সারওয়ারজান পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে বামনা উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেন, বিএনপি ও জামায়াত ইসলাম ধর্মের নামে রাজনীতি করে আর কাজের বেলায় তার উল্টো করে। তারা এ দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না। আন্দোলনের নামে তারা কোরআন শরিফ পুড়িয়েছে, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে আগুন দিয়েছে, ২০ জন নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। কোরআন পোড়ানো, মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করা, মসজিদে আগুন দেওয়া—এটা কি কোনো মুসলমানের কাজ হতে পারে?

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত এখন আর আন্দোলনের মানুষ পায় না। তাই আন্দোলনের নামে তারা বাসের ভেতরে ঘুমন্ত চালক, এমনকি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়ে যাত্রীদের পুড়িয়ে হত্যা করছে। হেফাজতের নামে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা এটা করেছে। আমি আল্লাহর কাছে এদের বিচারের ভার দিলাম।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আমি ফোন করে দাওয়াত দিলাম। আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে বলেছি, আসুন, আমরা আলোচনা করে ফয়সালা করি, দয়া করে হরতালের নামে আর মানুষ মারবেন না, দেশের ক্ষতি করবেন না। কিন্তু উনি হরতাল করবেন, মানুষ পুড়িয়ে মারবেন।’ বিরোধীদলীয় নেতার উদ্দেশে তিনি প্রশ্ন করেন, ‘বাসের ভেতরে আগুন দিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারা—এটা কোন ধরনের রাজনীতি? এটা কোন ধরনের আন্দোলন?’ তিনি মানুষ পুড়িয়ে মারার রাজনীতি বন্ধ করে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য খালেদা জিযার প্রতি আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী এর আগে বামনায় ১৪টি উন্নয়নমূলক কাজের ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচন করেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied