শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) এর হেড কোয়ার্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়। ব্রিফিং করেন পিবিআইয়ের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার।
জড়িত ১৩
পিআইবি জানায়, নুসরাত জাহান রাফির গায়ে অগ্নিসংযোগ করে হত্যার ঘটনার সঙ্গে ১৩ জনের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে মামলার এজাহারভুক্ত সাত জন এবং সন্দেহভাজন হিসেবে ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নুরাতের গায়ে সরাসরি আগুন দেয় যে চারজন তার মধ্যে এক নারীসহ দুই জনকে চিহ্নিত করা গেছে। এই দুইজনের একজন শাহাদাত হোসেন শামীমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে তাকে এখনও পিআইবির কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। সিবিআই তাকে নিয়ে সংশ্লিষ্ট আরও কয়েকজনের গ্রেফতারের অভিযানে আছে।
গ্রেফতার যারা
এজাহারভুক্ত সাত জন গ্রেফতার আছে। তারা হলো- মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলা (৫৫), মাদ্রাসার ছাত্র নুর উদ্দিন (২০) ও শাহাদাত হোসেন শামীম (২০), পৌর কাউন্সিলর মাকসুদ আলম (৪৫), জোবায়ের আহম্মেদ (২০), জাবেদ হোসেন (১৯) এ আফতার উদ্দিন। এজাহারে নাম উল্লেখ থাকা হাফেজ আব্দুল কাদের পলাতক আছে।
সন্দেহভাজন যে ছয় জন গ্রেফতার আছে তারা হলো কেফায়েত উল্লাহ জনি, সাইদুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম, উম্মে সুলতানা পপি, নূর হোসেন ও আলাউদ্দিন।