জানা গেছে, স্থানীয় আশরাফ মুন্সির নির্মাণাধীন বাড়িতে সেফটি ট্যাংকের ৩০ ফিট গভীরে রিং বসানোর সময় অ্যামোনিয়া গ্যাসে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে নির্মাণ শ্রমিক শাহজাহান তাকে উদ্ধারে সহযোগী আরিফুজ্জামান নিচে নামলে সেও অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
এদিকে এই দুর্ঘটনার খবর জানতে পেরে ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট সেখানে উদ্ধার অভিযান চালিয়ে সেফটি ট্যাংকে আটকে পড়া যুবকদের উদ্ধার করেন। পরে তাদেরকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে তারা শঙ্কা মুক্ত বলে জানা গেছে।
এব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের রংপুর উপ-পরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, ট্যাংকের গভীরে সৃষ্টি হওয়া অ্যামোনিয়া গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ওই দুই নির্মাণ শ্রমিক ট্যাংকে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন। তাদের উদ্ধার করে আজ বৃহস্পতিবার বেলা এগারটায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।