বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ১০:৩৪
চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মে. জে. অব. ফজলে এলাহী আকবর সেনাকুঞ্জে সশস্ত্রবাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার যোগদানের ইঙ্গিত দিয়েছেন। চেয়ারপারসনের গুলশান বাসভবন ও ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, বেগম জিয়ার এই অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল বুধবার রাতে সাংবাদিকদের জানান, চেয়ারপারসন তাকে কিছু জানাননি। গতবারের মতো এবারও বিএনপির মহাসচিবসহ সিনিয়র একাধিক নেতা আমন্ত্রণ পেয়েছেন। খালেদা জিয়া গেলে সঙ্গে তারাও অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তবে বিএনপির সিনিয়র নেতা অথচ অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মকর্তা অনেকেই আমন্ত্রণ পাননি বলে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেতা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন সে হিসেবেই সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের পক্ষ থেকে সেনাকুঞ্জে দুই নেত্রীর বসার ব্যবস্থা, খাবারের ব্যবস্থা ও নামাজের স্থানসহ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় দুই নেত্রীর মধ্যে কথাও হয়েছিল। পরবর্তীতে সেনাকুঞ্জে এক ইফতার পার্টিতে দুই নেত্রীর দেখা হয়েছিল। এরপর ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুতে খালেদা জিয়া ধানমণ্ডির সুধাসদনে গিয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ঘটনায় ক্ষুব্ধ খালেদা জিয়া ২০১০-২০১১ দুবছর এ অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। তিন বছর পর গত বছরের ২১ নভেম্বর সশস্ত্রবাহিনীর অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। কিন্তু একই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা তো দূরের কথা মুখ দেখাদেখিও হয়নি। তাই খালেদা সেনাকুঞ্জে গেলেও শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা ও কথা হবে, নাকি গত বছরের ঘটনার পুনরাবৃত্তিহবে তা নিয়ে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে চলছে জোর আলোচনা।
গতবারের মতো এবারও বিএনপির মহাসচিবসহ সিনিয়র একাধিক নেতা আমন্ত্রণ পেয়েছেন। খালেদা জিয়া গেলে সঙ্গে তারাও অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তবে বিএনপির সিনিয়র নেতা অথচ অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মকর্তা অনেকেই আমন্ত্রণ পাননি বলে জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেতা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন সে হিসেবেই সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের পক্ষ থেকে সেনাকুঞ্জে দুই নেত্রীর বসার ব্যবস্থা, খাবারের ব্যবস্থা ও নামাজের স্থানসহ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় দুই নেত্রীর মধ্যে কথাও হয়েছিল। পরবর্তীতে সেনাকুঞ্জে এক ইফতার পার্টিতে দুই নেত্রীর দেখা হয়েছিল। এরপর ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুতে খালেদা জিয়া ধানমণ্ডির সুধাসদনে গিয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ঘটনায় ক্ষুব্ধ খালেদা জিয়া ২০১০-২০১১ দুবছর এ অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। তিন বছর পর গত বছরের ২১ নভেম্বর সশস্ত্রবাহিনীর অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। কিন্তু একই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা তো দূরের কথা মুখ দেখাদেখিও হয়নি। তাই খালেদা সেনাকুঞ্জে গেলেও শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা ও কথা হবে, নাকি গত বছরের ঘটনার পুনরাবৃত্তিহবে তা নিয়ে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে চলছে জোর আলোচনা।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে