বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০১৩, বিকাল ০৫:১৬
ঘটনাটি নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খালিশাচাঁপানী ইউনিয়নের বড় মাদ্রাসাপাড়া গ্রামে ঘটে। ধর্ষিত শিশুটি ওই গ্রামের কৃষক হাসানুর রহমান মিন্টুর মেয়ে তিশা। অভিযোগ উঠেছে এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে গ্রামের প্রভাবশালীরা শিশুটি হাসপাতালে নিয়ে আসতে বাধা দেয়। ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়াডের ইউপি সদস্য হাফিজুল ইসলাম হাবু ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ধর্ষক একই গ্রামের মনছুর আলীর ছেলে খালিশাচাঁপানী আইনুল হক ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র ও চলমান জেডিসির পরীক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম(১৬)। সে ঘটনার পর পালিয়ে গেছে। নীলফামারীর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশুটির মা রুমা আক্তার ও পিতা কৃষক হাসানুর রহমান মিন্টু এ ঘটনায় বার বার কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছিলেন। শিশুটির মা রুমা আক্তার অভিযোগ করে বলেন ঘটনাদিন বুধবার সকাল ১১ টার দিকে তিনি তার চার বছরের মেয়ে মিতুকে নিয়ে বাড়িতে ছিলেন। তার বড় মেয়ে তুবা স্কুলে যায়। তার স্বামী গ্রামের ২ কিলোমিটার অদুরে এক আত্বীয় মারা যাওয়ায় তার দাফনে অংশ নিতে সেখানে যায়। এর কিছুক্ষন পর তাদের বাড়িতে আসে প্রতিবেশী মনছুর আলীর ছেলে সাইফুল। তিশা তাকে চাচা বলে ডাকে। সাইফুল অন্যান্য দিনের মতো তিশা কে কোলে নিয়ে বাড়ির অদুরে পুকুর পাড়ে যায়। আধাঘন্টা পর সাইফুল তিশাকে পুনরায় কোলে নিয়ে বাড়ি আসে। এ সময় তিশা চিৎকার করে কান্নাকাটি করছি। সাইফুল তিশার কান্নার হেতু হিসাবে জানায় ওকে ইটের ঢিল লেগেছে। এই বলে তিশা কে তার কোলে দিয়ে সাইফুল দ্রুত পালিয়ে যায়। তিশার মা আরো জানায় তিনি দেখতে পান তার মেয়ের গোপন স্থান থেকে রক্ত ঝড়ছে এবং তার পড়তের পায়জামা রক্তে ভিজে যাচ্ছে। এরপর তিনি প্রতিবেশীকে বিষয়টি জানালে লোকজন ছুটে আসে। নীলফামারীর হাসপাতালে শিশু মেয়েটির বাবা হাসানুর রহমান মিন্টু অভিযোগ করে জানায় তিনি মারা যাওয়া আত্বীয়র দাফন শেষে বাড়ি ফিরে এসে তার মেয়েকে হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টার করলে গ্রামের প্রভাবশালী আব্দুল মজিদ, সিরাজ উদ্দিন, আকবর আলী, হাবলু,আব্দুল নুর,এবি,এম আব্দুল জব্বার সহ অনেকে তাদের বাধা দিয়ে জিম্মি করে রাখে। ফলে তার ৪ বছরের মেয়ে তিশা কে তারা হাসপাতালে এনে চিকিৎসা করাতে পারছিলনা। সন্ধ্যার দিকে তিশার অবস্থা খারাপের দিকে গেলে গ্রামের লোকজনের সহযোগীতায় তারা তিশাকে প্রথমে ডিমলা হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করান। এরপর সেখান থেকে রাতে তার মেয়েকে নীলফামারী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তিনি এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান। নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফজলুল হক তানসেন জানান ধষি শিশুটি সেক্সচুয়াল এ্যাসাল্ট হয়েছে। তার চিকিৎসা চলছে। ডিমলা থানার ওসি আজিম উদ্দিন জানান ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। তবে এখনও কোন লিখিত মামলা বা অভিযোগ পাননি।
ঘটনাটি নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খালিশাচাঁপানী ইউনিয়নের বড় মাদ্রাসাপাড়া গ্রামে ঘটে। ধর্ষিত শিশুটি ওই গ্রামের কৃষক হাসানুর রহমান মিন্টুর মেয়ে তিশা। অভিযোগ উঠেছে এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে গ্রামের প্রভাবশালীরা শিশুটি হাসপাতালে নিয়ে আসতে বাধা দেয়। ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়াডের ইউপি সদস্য হাফিজুল ইসলাম হাবু ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ধর্ষক একই গ্রামের মনছুর আলীর ছেলে খালিশাচাঁপানী আইনুল হক ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র ও চলমান জেডিসির পরীক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম(১৬)। সে ঘটনার পর পালিয়ে গেছে। নীলফামারীর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশুটির মা রুমা আক্তার ও পিতা কৃষক হাসানুর রহমান মিন্টু এ ঘটনায় বার বার কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছিলেন। শিশুটির মা রুমা আক্তার অভিযোগ করে বলেন ঘটনাদিন বুধবার সকাল ১১ টার দিকে তিনি তার চার বছরের মেয়ে মিতুকে নিয়ে বাড়িতে ছিলেন। তার বড় মেয়ে তুবা স্কুলে যায়। তার স্বামী গ্রামের ২ কিলোমিটার অদুরে এক আত্বীয় মারা যাওয়ায় তার দাফনে অংশ নিতে সেখানে যায়। এর কিছুক্ষন পর তাদের বাড়িতে আসে প্রতিবেশী মনছুর আলীর ছেলে সাইফুল। তিশা তাকে চাচা বলে ডাকে। সাইফুল অন্যান্য দিনের মতো তিশা কে কোলে নিয়ে বাড়ির অদুরে পুকুর পাড়ে যায়। আধাঘন্টা পর সাইফুল তিশাকে পুনরায় কোলে নিয়ে বাড়ি আসে। এ সময় তিশা চিৎকার করে কান্নাকাটি করছি। সাইফুল তিশার কান্নার হেতু হিসাবে জানায় ওকে ইটের ঢিল লেগেছে। এই বলে তিশা কে তার কোলে দিয়ে সাইফুল দ্রুত পালিয়ে যায়। তিশার মা আরো জানায় তিনি দেখতে পান তার মেয়ের গোপন স্থান থেকে রক্ত ঝড়ছে এবং তার পড়তের পায়জামা রক্তে ভিজে যাচ্ছে। এরপর তিনি প্রতিবেশীকে বিষয়টি জানালে লোকজন ছুটে আসে। নীলফামারীর হাসপাতালে শিশু মেয়েটির বাবা হাসানুর রহমান মিন্টু অভিযোগ করে জানায় তিনি মারা যাওয়া আত্বীয়র দাফন শেষে বাড়ি ফিরে এসে তার মেয়েকে হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টার করলে গ্রামের প্রভাবশালী আব্দুল মজিদ, সিরাজ উদ্দিন, আকবর আলী, হাবলু,আব্দুল নুর,এবি,এম আব্দুল জব্বার সহ অনেকে তাদের বাধা দিয়ে জিম্মি করে রাখে। ফলে তার ৪ বছরের মেয়ে তিশা কে তারা হাসপাতালে এনে চিকিৎসা করাতে পারছিলনা। সন্ধ্যার দিকে তিশার অবস্থা খারাপের দিকে গেলে গ্রামের লোকজনের সহযোগীতায় তারা তিশাকে প্রথমে ডিমলা হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করান। এরপর সেখান থেকে রাতে তার মেয়েকে নীলফামারী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তিনি এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফজলুল হক তানসেন জানান ধষি শিশুটি সেক্সচুয়াল এ্যাসাল্ট হয়েছে। তার চিকিৎসা চলছে।
ডিমলা থানার ওসি আজিম উদ্দিন জানান ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। তবে এখনও কোন লিখিত মামলা বা অভিযোগ পাননি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী