আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

 width=
 
শিরোনাম: রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর       কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি      

 width=
 

দুই অসহায় নারী কৃষকের ধান কর্তন ও মাড়াই করে দিল ছাত্রলীগ

সোমবার, ২৭ মে ২০১৯, রাত ০৯:৩৯

স্টাফ রিপোর্টার নীলফামারী ২৭ মে॥ নীলফামারী জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের বাদিয়ার মোড় গ্রামের দুই নারী কৃষক। এরা হলো মৃত মাহবুল আলমের বিধবা স্ত্রী বাবলী বেগম(৫৫) ও একই গ্রামের অসুস্থ সুধির রায়ের স্ত্রী জিরো বালা (৫৮)। এর মধ্যে বাবলী বেগম বোরো ধান আবাদ করেছে এক বিঘা ও জিরো বালা দেড় বিঘা জমিতে। ধান কাটার মজুর না পাওয়ায় তারা পড়েছিলেন মহা বিপাকে। তার উপর এলাকায় তাপদাহে অতিষ্ট জনজীবন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভ্যাপসা গরম। বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়ায় ভ্যাপসা এই গরমে মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গেছে। ওই দুই নারী কৃষকের খবর পৌছে যায় নীলফামারী জেলা ছাত্র লীগের কাছে। রোদের এই উত্তাপ ও গরমকে উপেক্ষা করে আজ সোমবার (২৭ মে) সকাল ১১টায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ্ আপেল ও সাধারন সম্পাদক মাসুদ সরকারের নেতৃত্বে একঝাক ছাত্রলীগের সদস্যরা ওই দুই নারী কৃষকের বোরো ধান ক্ষেতে নেমে পড়ে। দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে তারা ধান কেটে দুই নারী কৃষকের বাড়ির উঠনে পৌছে সেই ধান মাড়াইও করে দেয়। পাশাপাশি তাদের জমির ধান যেন তারা উচিৎ মূল্যে সরকারি খাদ্য গুদামে বিক্রি করতে পারে তারও ব্যবস্থা করে দেয়া হয়। দুই নারী কৃষকরা ভাবতেই পারেনি তাদের এই দুর্দিনে ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের স্বেচ্ছাশ্রমে তাদের জমির ধান কেটে ও মাড়াই করে দেবে। তারা খুশী মনে আরো জানান সরকারি খাদ্যগুদামে এক মেট্রিক টন করে দুই মেট্রিকটন ধান ১ হাজার ৪০ টাকা মন দরে বিক্রির কার্ডও পেয়েছে। জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জানায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের পরামর্শে আমরা জেলার বিভিন্ন স্থানে খবর রাখছি। যে কৃষকরা ধান কাটাই ও মাড়াই করতে পারছেনা আমরা সে সকল কৃষকদের সহায়তা প্রদানে সর্বদা নিয়োজিত থাকবো। এদিকে কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে সরকারীভাবে কৃষকদের কাছে সরাসরি ধান ক্রয় ও ক্রয়ের ধানের পরিমান বৃদ্ধি ও সরকার নির্ধারিত ধানের সঠিক মূল্য বাস্তবায়নের দাবিতে জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিনের কাছে জেলা ছাত্রলীগ একটি স্মারকলিপি প্রদান করে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied