আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

নীলফামারীতে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে আটটায়

মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০১৯, বিকাল ০৫:৫৭

স্টাফ রিপোর্টার নীলফামারী ৪ জুন॥ নীলফামারীতে পবিত্র ঈদ উল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে নীলফামারী জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ ময়দানে। এর আগে জেলার প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে নীলফামারী পুলিশ লাইন্স মাঠে সকাল সাড়ে ৮টা ১৫ মিনিটে। এছাড়াও সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সার্কিট হাউস ঈদগাঁ মাঠে। সকাল ৯টায় কুখাপাড়া (ধনীপাড়া) ঈদগাঁ মাঠ, বাড়াইপাড়া নতুন জামে মসজিদ ঈদগাঁ মাঠে, জোরদরগাঁ ঈদগাঁ মাঠ, কলেজ স্টেশন ঈদগাঁ মাঠ এবং গাছবাড়ি পঞ্চপুকুর ঈদগাঁ মাঠে ও সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে মুন্সীপাড়া আহলে হাদিছ ঈদগাঁ মাঠে। তবে দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকলে কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ ময়দানে প্রধান জামাত সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় বড় মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। অন্যান্য ঈদগাঁ মাঠের জামাত সংশ্লিষ্ট এলাকার মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। সুত্র মতে- জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরীগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলা গুলোর প্রধান ঈদগাঁ মাঠে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায় হবে বলে নীলফামারী জেলা প্রশাসনের সুত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এদিকে প্রতি বছরের ন্যায় এবারো জেলার সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সারে ৯টায় ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি ইউনিয়নের সবদীগঞ্জ ঈদগাঁ মাঠে। এই মাঠে প্রতি বছর পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী জেলার ৬০ টি গ্রাম ছাড়াও বিভিন্ন স্থানের প্রায় ১ লাখ মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করে থাকে। এখানে ঈমামতী করেন মওলানা তছলিম উদ্দিন। তিনি দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে এই ঈদগাঁ মাঠে ঈমামতী করে আসছেন। ইতোমধ্যে ময়দানগুলোকে বিভিন্নভাবে সজ্জিতকরণের কাজ চলছে। নির্বিঘেœ নামাজ আদায়ের জন্য নেয়া হচ্ছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, ঈদ উপলক্ষে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদের দিনসহ পরের কয়েক দিনও পরিবেশ মনিটরিং করা হবে ঈদ উৎসব ঘিরে। জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ঈদগাহ ময়দানে নামাজ অনুষ্ঠিত না হলে একই সময়ে মসজিদগুলোতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied