সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ০১:১৬
৫/৬ জনের মুখোশধারী ডাকাত দল তাদের এলোপাথারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে ১৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৭০ হাজার টাকা। গুরুত্ব আহত সোনার দোকানের মালিক সিরাজুল ইসলাম(৩০) ও কর্মচারী লাবলু মিয়া (১৪) কে আশংকাজনক অবস্থায় প্রথমে উপজেলা হাসপাতালের নেয়া হয়। সেখানে তাদের অবস্থার অবনতি ঘটলে তাদের স্থানান্তরিত করা হয় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। ঘটনার জেরে এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে৷ কিশোরীগঞ্জ উপজেলা বাজারের শরীফ জুয়ের্লাস দোকানের মালিক সিরাজুল ইসলামের পিতা আব্দুল কুদ্দুস জানায় প্রতিদিনের মতো তার ছেলে সিরাজুল ইসলাম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দোকানের কর্মচারী একই উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের গনেশ গ্রামের মৃত সফিকুল ইসলামের ছেলে লাবলু মিয়া সহ দোকানে রক্ষিত ১৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৭০ হাজার টাকা একটি ব্যাগে ভরে রাত ১০টার দিকে মটরসাইকেল যোগে বাড়িতে আসছিল। বাড়ির সামনে এসে মটরসাইকেল থেকে নেমে বাড়ির ভেতর প্রবেশের সময় ৫/৬ জনের মুখোশধারী ডাকাতদল তাদের উপর হামলা চালায়। ডাকাতরা তাদের উপর এলোপাথারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ব্যাগের ভেতর থাকা ১৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৭০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। তিনি আরো জানান তার ছেলে ও দোকানের কর্মচারীর সারা শরীর ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মারাতœক জখম হয়েছে। তাদের এখন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারী বিভাগের ১৫ নম্বর ওয়াডে ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। এ ঘটনায় তিনি মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি শাহ আলম জানান খবর পেয়ে তিনি সহ থানার পুলিশ ফোর্স সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
৫/৬ জনের মুখোশধারী ডাকাত দল তাদের এলোপাথারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে ১৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৭০ হাজার টাকা। গুরুত্ব আহত সোনার দোকানের মালিক সিরাজুল ইসলাম(৩০) ও কর্মচারী লাবলু মিয়া (১৪) কে আশংকাজনক অবস্থায় প্রথমে উপজেলা হাসপাতালের নেয়া হয়। সেখানে তাদের অবস্থার অবনতি ঘটলে তাদের স্থানান্তরিত করা হয় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। ঘটনার জেরে এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে৷
কিশোরীগঞ্জ উপজেলা বাজারের শরীফ জুয়ের্লাস দোকানের মালিক সিরাজুল ইসলামের পিতা আব্দুল কুদ্দুস জানায় প্রতিদিনের মতো তার ছেলে সিরাজুল ইসলাম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দোকানের কর্মচারী একই উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের গনেশ গ্রামের মৃত সফিকুল ইসলামের ছেলে লাবলু মিয়া সহ দোকানে রক্ষিত ১৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৭০ হাজার টাকা একটি ব্যাগে ভরে রাত ১০টার দিকে মটরসাইকেল যোগে বাড়িতে আসছিল। বাড়ির সামনে এসে মটরসাইকেল থেকে নেমে বাড়ির ভেতর প্রবেশের সময় ৫/৬ জনের মুখোশধারী ডাকাতদল তাদের উপর হামলা চালায়। ডাকাতরা তাদের উপর এলোপাথারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ব্যাগের ভেতর থাকা ১৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৭০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। তিনি আরো জানান তার ছেলে ও দোকানের কর্মচারীর সারা শরীর ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মারাতœক জখম হয়েছে। তাদের এখন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারী বিভাগের ১৫ নম্বর ওয়াডে ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। এ ঘটনায় তিনি মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি শাহ আলম জানান খবর পেয়ে তিনি সহ থানার পুলিশ ফোর্স সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম