আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দফা দাবিতে কর্মচারীদের কর্মবিরতি চলছে

সোমবার, ২৪ জুন ২০১৯, দুপুর ০২:৪৫

সোমবার (২৪ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে আন্দোলনের ২য় দিনে পূর্নদিবস কর্মবিরতি পালন করছে কর্মচারীরা। এর আগে গতকাল অর্ধ দিবস কর্মবিরতি পালন করেন কর্মচারী সমন্বয় পরিষদ নামে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের সংগঠন।

কর্মচারীদের দাবিসমুহ হল, বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারী বান্ধব পদোন্নতি/আপগ্রেডেশন নীতিমালা বাস্তবায়ন, ৪৪ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতা প্রদান এবং ১০ম গ্রেড প্রাপ্ত ২৫ জনকে কর্মকর্তা পদমর্যদা প্রদান ও মাস্টার রোল কর্মচারীদের চাকুরী স্থায়ী করণ। বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলনের আড়াই মাসের মাথায় ফের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করছেন কর্মচারীরা।

সরেজমিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে গিয়ে দেখা যায়, কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থেকে রেজিস্ট্রারের রুমের সামনে সমবেত হয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিতে। এছাড়া, ‘বারবার কেন আন্দোলন, শিরোনামে উপাচার্য বরাবর কর্মচারীরা একটি খোলা চিঠি দেন।

চিঠিতে তারা তাদের অভিযোগগুলো তুলে ধরে বলেন, ‘আমারা বিগত দিনে ৪৪ মাস যাবৎ অতি কষ্টে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরি করে আসছি। সেসময়ে রহস্যজনক কারণে ৪৪ মাস যাবৎ বেতন-ভাতা প্রদান করা হয়নি যা আজও বকেয়া রয়েছে। তবে ২৮৮ জনকে বকেয়া পরিশোধ করলেও ৫৮ জন কর্মচারীকে ওই বকেয়া দেয়া হয়নি। এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যে বক্তব্য প্রদান করেন তা গ্রহনযোগ্য নয় মাননীয় উপাচার্য। কারণ ২৮৮ জনের বকেয়া দেয়ার ক্ষেত্রে মামলার কোন প্রশ্ন উঠলো না। ৫৮ জনের ক্ষেত্রে কেন মামলার প্রশ্ন তোলা হল? তাছাড়া, ৫৮ জনের নামে কোন মামলা নেই মর্মে পূর্বেও রেজিস্ট্রার পত্র মারফত ইউজিসিকে অবহিত করেছেন। তাই আমরা মনে করি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৫৮ জনের বকেয়া আটকে রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরীর অপচেষ্টা করছেন।

এ ব্যাপারে কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নুর আলম বলেন, গতকাল আমরা অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করলেও আজ থেকে আমরা সারাদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ঘোষণা করেছি। উপাচার্য মহোদয় যদি আমাদের সাথে সাক্ষাত না করেন তাহলে আমরা কঠোর থেকে কঠোরতম আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড.নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ সাথে ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন ধরেননি।

মন্তব্য করুন


 

Link copied