চাকুরী প্রত্যাশী অপূব রায়ের নেতৃত্বে স্মারক লিপি হস্তান্তর কালে উপস্থিত ছিলেন সেকেন্দার আলী, আসাদুজ্জামান, ফয়জুল ইসলাম, হাসি বেগম প্রমূখ।
স্মারক লিপিতে বলা হয়,‘ চলতি বছরের ২৪ মে এবং ৩১ মে তারিখে দুই ধাপে নীলফামারীসহ সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই পরীক্ষায় শুরুর আগেই প্রত্যেক জেলায় পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাঁস, ডিভাইস জালিয়াতি ও ব্যাপক দূর্নীতি ধরা পড়ে। এসবের খবর দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায় ও প্রচারিত হয়। এসব ঘটনার ফলে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারী প্রকৃত মেধাবী চাকুরী প্রত্যাশীরা ব্যপক ক্ষতি গ্রস্ত হয়েছে। অপর দিকে যারা দূর্নীতি ও জালিয়াতিতে আশ্রয় নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে তারাই লাভবান হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশ সাধারন ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদসহ পরীক্ষায় অংশগ্রণকারীরা পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়। কিন্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর শুধু মাত্র চারটি জেলা তদন্তের নির্দেশ দেওয়ায় হতাশ হয়েছে পরীক্ষার্থীরা। তাই দ্রæত নীলফামারী জেলাসহ সারাদেশের পরীক্ষার্থীদের স্বার্থে প্রশ্ন ফাঁসের এই মহাযজ্ঞকে থামিয়ে দিতে পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় পরীক্ষা গ্রহণের দাবি জানানো হয় ওই স্মারক লিপিতে।