আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০১৯, বিকাল ০৬:১৮

সাইফুর রহমান শামীম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : ভারী বর্ষন ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। ধরলা নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চলগুলো পানি ঢুকতে শুরু করেছে।

স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ৭৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্রের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার ও চিলমারী পয়েন্টে ৫৯ সেন্টিমিটার, কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি ৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। বেড়েছে দুধকুমারসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানিও।

পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নদ-নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে পড়তে মুরু করেছে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে বন্যার আশংকা করছেন স্থানীয়রা।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঠালবাড়ী ইউনিয়ের চর সারডোব গ্রামের ধরলা পাড়ের বাসিন্দা মজিবর রহমান জানান, গত দুই দিন থেকে নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে নিম্নাঞ্চলের ঘর-বাড়িতে পানি প্রবেশ করার সম্ভাবনা রয়েছে।

যাত্রাপুর ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র পাড়ের বাসিন্দা চরযাত্রাপুরের বাসিন্দা ইয়াকুব আলী জানান, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী দু’একদিনের মধ্যেই চরাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে পড়বে।

সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো: আইয়ুব আলী সরকার জানান, জেলার সবচেয়ে বড় নদ ব্রহ্মপুত্রে যেহেতু পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে সেহেতু বন্যা হওয়ারও আশংকা রয়েছে।

এদিকে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ও ত্রান শাখা সুত্রে জানায়, বন্যা মোকামেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহন করেছে জেলা প্রশাসন। নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বৃহস্পতিার বন্যা মোকাবেলায় আবারো প্রস্তুতি মুলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied