আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

এরশাদকে রংপুরে দাফনের পক্ষে বিদিশা

মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০১৯, রাত ১০:১৮

এই অবস্থায় এরশাদের কবর নিয়ে মুখ খুলেছেন তার সাবেক স্ত্রী বিদিশা-ও। মঙ্গলবার এরশাদের সাবেক স্ত্রী জানান, ‘স্যারকে রংপুরে সমাহিত করার ব্যাপারে রংপুরের প্রতিটি মানুষ একমত। আমিও তাদের অনুভূতির সাথে একমত পোষন করছি। আর যেহেতু পল্লী নিবাসটি স্যার এরিখ এরশাদকে দিয়ে গেছেন সেহেতু তাকে পল্লী নিবাসে সমাহিত করা হলে এরিখ সবচেয়ে সম্মানিত হবে। রংপুরের মানুষের অনুভূতিকে এরিখ সম্মান জানাবে।’

গত ২৬ জুন জ্ঞান হারিয়ে রাজধানীর সিএমইচএ চিকিৎধীন আছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সেখানে তিনি এখন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। গত ৩ জুলাই তারিখে এরশাদের অসুস্থ্যতা এবং তিনি মারা গেলে কোথায় সমাহিত করা হবে এ নিয়ে প্রেসিডিয়ামের বৈঠক হয়। আড়াইঘন্টা ব্যাপি বৈঠকে জাাপার ৩৮ জন প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সেখানে এরশাদকে সমাহিত করার জায়গার ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারে নি। সেখানে জাতীয় নেতা হিসেবে এরশাদকে সেনানিবাস অথবা আসাদ গেটের বিপরীতে সংসদ ভবন প্রাঙ্গন, মোহাম্মদপুর আদাবরে কবরস্থান, জাতীয় তিন নেতার মাজারসহ বিভিন্নস্থানের কথা আলোকপাত হয়। কিন্তু সেখানে রংপুরে দাফনের ব্যাপারে কোন কথা হয়নি।

প্রসঙ্গত: এরশাদের পারিবারিক নিবাস রংপুর শহরের সেনপাড়ায় স্কাইভিউতে হলেও তিনি নিজে জমি ক্রয় করে রংপুর শহরের দর্শনায় মহাসড়কের পাশে দেড় একর পল্লী নিবাস নামে তার নিজস্ব আবাসন তৈরি করেন। রংপুরে সফরে আসলে তিনি সেখান থেকেই রাতযাপনসহ সকল রাজনৈতিক, সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। গত বছর অক্টোবর মাসে পল্লী নিবাসের পুরোনো স্থাপনা ভেঙ্গে একটি আধুনিক বাড়ি নির্মানও শুরু করেন তিনি। বাড়িটির নির্মাণ কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। পল্লী নিবাসের পাশেই তিনি পিতার নামে মকবুল হোসেন মেমোরিয়াল ডায়াবোটিকস হাসপাতাল ও ডায়াগোলোস্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে স্বল্পমুল্যে অসহায় মানুষের স্বাস্থ্য সেবা দেয়া হয়। পরবর্তীতে তিনি জায়গাটি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার সন্তান এরিখ এরশাদের নামে বন্দোবস্ত করে দেন। খবর- নয়াদিগন্ত

মন্তব্য করুন


 

Link copied