বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৩, দুপুর ০২:৪৬
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদকে নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান করে চলমান সংকটের সমাধান করতে চায় ঢাকার একটি বিদেশী দূতাবাস। বিএনপির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সায় রয়েছে। এ কারণেই বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট এর সঙ্গে দেখা করেন। পরে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দুই মহাসচিবও এ নিয়ে বৈঠক করেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেই তিনি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানাবেন। সৈয়দ আশরাফ এ ব্যাপারে এখনো মির্জা ফখরুলকে কিছু জানান নি। মঙ্গলবার মির্জা ফখরুল এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে সৈয়দ আশরাফকে আবারো চিঠি দিয়েছেন। আবদুল হামিদকে নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান করে সংকট সমাধানের চেষ্টার অংশ হিসেবেই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করেন। ওই বৈঠকে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা চলমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে গণতন্ত্র হুমকির মুখে রয়েছে বলে মত প্রকাশ করেন। এ সময় ড. কামালের সঙ্গে আকবর আলি ছাড়াও যান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল ও জামিলুর রেজা চৌধুরী, আইনজীবী শাহদীন মালিক ও সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। প্রায় দেড় ঘণ্টা বৈঠকের পর বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে আকবর আলি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আমাদের উদ্বেগের কথা মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছি। তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তিনি বলেন, তবে এই পরিস্থিতিতে সমাধান খুঁজে পেতে তিনি চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রপতি আমাদের জানিয়েছেন, সাংবিধানিক কারণে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু করতে পারবেন না, যা করার অনানুষ্ঠানিকভাবে করবেন। এদিকে মঙ্গলবার রাত এগারোটার দিকে ড. কামালের মিন্টু রোডের বাসায় একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে একটি প্রভাবশালী বাংলা দৈনিকের সম্পাদক সহ সুশীল সমাজের প্রায় পঁচিশ জন অংশ নেন। নিউজবক্স
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদকে নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান করে চলমান সংকটের সমাধান করতে চায় ঢাকার একটি বিদেশী দূতাবাস। বিএনপির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সায় রয়েছে। এ কারণেই বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট এর সঙ্গে দেখা করেন। পরে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দুই মহাসচিবও এ নিয়ে বৈঠক করেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেই তিনি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানাবেন। সৈয়দ আশরাফ এ ব্যাপারে এখনো মির্জা ফখরুলকে কিছু জানান নি। মঙ্গলবার মির্জা ফখরুল এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে সৈয়দ আশরাফকে আবারো চিঠি দিয়েছেন।
আবদুল হামিদকে নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান করে সংকট সমাধানের চেষ্টার অংশ হিসেবেই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করেন। ওই বৈঠকে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা চলমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে গণতন্ত্র হুমকির মুখে রয়েছে বলে মত প্রকাশ করেন। এ সময় ড. কামালের সঙ্গে আকবর আলি ছাড়াও যান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল ও জামিলুর রেজা চৌধুরী, আইনজীবী শাহদীন মালিক ও সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। প্রায় দেড় ঘণ্টা বৈঠকের পর বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে আকবর আলি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আমাদের উদ্বেগের কথা মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছি। তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তিনি বলেন, তবে এই পরিস্থিতিতে সমাধান খুঁজে পেতে তিনি চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রপতি আমাদের জানিয়েছেন, সাংবিধানিক কারণে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু করতে পারবেন না, যা করার অনানুষ্ঠানিকভাবে করবেন।
এদিকে মঙ্গলবার রাত এগারোটার দিকে ড. কামালের মিন্টু রোডের বাসায় একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে একটি প্রভাবশালী বাংলা দৈনিকের সম্পাদক সহ সুশীল সমাজের প্রায় পঁচিশ জন অংশ নেন। নিউজবক্স
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে