আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

দিনাজপুরে অসুস্থ ছাত্রকে হাসপাতালে নিতে মোটরসাইকেল দেয়নি শিক্ষকরা; ছাত্রের মৃত্যু

বুধবার, ৭ আগস্ট ২০১৯, রাত ০৯:২৪

বুধবার দুপুরে কাটলা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে এ আগুনের ঘটনা সামাল দিতে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ডাকতে হয়।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ,আজিম মন্ডল (১৬) নামে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু ঘটেছে আকস্মিক অসুস্থতায়। ছাত্রটি ক্লাসে অসুস্থ হলে শিক্ষকদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলে করে তাকে হাসপাতালে নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়। কিন্তু শিক্ষকদের কেউ রাজি হননি। স্থানীয় ডাক্তার বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পরামর্শ দিলে বন্ধুরা রিকশাভ্যানযোগে আজিমকে সেখানে নিয়ে যায়। তখন কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর শিক্ষার্থীরা ৬টি মোটরসাইকেলে আগুন লাগিয়ে দেয়।

আগুনের সংবাদে বিরামপুর থানা পুলিশ ও হিলি ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট পৌছে কাটলা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে। স্বল্প সময়েই আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। তার আগেই পুড়ে যায় মোটরসাইকেলগুলো।

শিক্ষার্থী আজিম মন্ডলের বাড়ি বিরামপুর উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের বেণুপুর গ্রামে। তার পিতা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল আসাদুল ইসলাম। আজিম দশম শ্রেণির মানবিক বিভাগের ছাত্র ছিল। স্কুলে অসুস্থ হয়ে পড়া ও তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।

সহপাঠী ওমর ফারুক ও রায়হান কবির জানায়, ক্লাস শুরুর দিকে অসুস্থ হয়ে পড়ে আজিম। বিষয়টি বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানালে তারা কোন ভূমিকা নেননি।

প্রধান শিক্ষক মো.নজরুল ইসলাম বলেন, 'ঘটনার খবর পেয়ে বিরামপুর হাসপাতালে যাওয়ার আগেই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। মোটরসাইকেল চাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই।'

বিদ্যালয়ের সভাপতি আলম হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ঘটনা জানানো হয়েছে।

বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.তৌহিদুর রহমান বলেন, 'খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।'

বিরামপুর থানার ওসি মনিরুজ্জামান মনির জানান,পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied