নেতাকর্মীদের তালিকায় প্রথমে আলোচনায় রয়েছে রংপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা সামসুজ্জামান সামু’র নাম। অনেক নেতাকর্মীরাই চাইছেন সামসুজ্জামান সামু যদি প্রার্থী হয় তাহলে নির্বাচনে ভালো ফলাফল আসতে পারে। কারণ তিনি যেমন দলীয়ভাবে যেমন জনপ্রিয় তেমনি রয়েছে সু-পরিচিতি, সুখ্যাতি। বিএনপি নেতাকর্মী, সমর্থক ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের মধ্যে রয়েছে গ্রহণযোগ্যতা।
নেতাকর্মীরা জানান, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, রাজশাহী বিভাগীয় ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, রংপুর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি, কারমাইকেল কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও সম্পাদক, রংপুর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়কসহ বিএনপি বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কারণে নগরীসহ জেলার সর্বত্র তার ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। বিভিন্ন ধরণের সমাজসেবা মুলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণেও বিএনপি ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে তার সুর্ম্পক রয়েছে। এক্ষেত্রে তাকে প্রার্থী করা হলে ভালো ফলাফল আসতে পারে। এমনটাই জানিয়েছেন নেতাকর্মীরা। এছাড়াও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক ভরসা, সাধারণ সম্পাপক শহিদুল ইসলাম মিজুর নামও শোনা যাচ্ছে। দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক সদস্য এ কথা জানিয়েছেন।
এদিকে বিগত নির্বাচনে বিএনপি জোটের প্রার্থী রিটা রহমানের বিরুদ্ধে রংপুর মহানগর ও জেলা বিএনপির নেতারা নানা অভিযোগ করেছেন। তবে রংপুরের তৃণমুলের নেতারা বলেন, কেন্দ্র যাকে প্রার্থী দিবে তার পক্ষে তারা কাজ করবে।