আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সেতু আছে সংযোগ সড়ক নেই

বুধবার, ২ অক্টোবর ২০১৯, দুপুর ০৪:৩১

গাড়াবাড়ি গ্রামের কৃষক মজিবুর রহমান, মঈনুল হক, সোলায়মান হোসেনসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, গাড়াবাড়ি হাটখোলা ও নলকা-দশসিকা সড়কের পাশে অবস্থিত গাড়াবাড়ি-বড়হর সড়কে প্রায় ৬ মাস আগে ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি কামারখন্দ উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ নির্মাণ করে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এর সংযোগ সড়ক তৈরি না করায় এই এলাকার ৪টি প্রাইমারি স্কুল, ১টি কলেজ, ১টি মাদরাসা, ২টি হাইস্কুলের প্রায় ৩ হাজার শিক্ষার্থীকে ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় নদী পার হচ্ছে।

স্থানীয় ভদ্রঘাট ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড সদস্য আবুল কালাম বলেন, সংযোগ সড়ক না থাকায় এলাকাবাসীর যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এটা সত্য। তবে এটাও সত্য যে এলাকাবাসী মাটি না দেয়ায় বর্ষার আগে সংযোগ সড়ক নির্মাণ সম্ভব হয়নি। বর্ষার পানি নেমে গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ বিষয়ে ভদ্রঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক জানান, এই সেতু ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ ইউনিয়ন পরিষদের কাজ নয়। এ বিষয়ে আমাকে কিছু জানানোও হয়নি। কজেই এ বিষয়ে আমি কিছু বলতেও পারব না।

সেতুটি নির্মাণের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রাজশাহীর মেসার্স নির্জন এন্টারপ্রাইজের মালিক ঠিকাদার মিলন রহমান বলেন, এলাকাবাসী মাটি না দেয়ায় বর্ষার আগে কাজটি শেষ করা সম্ভব হয়নি। বর্ষার পানি সরে গেলে সংযোগ সড়কটি নির্মাণ করা হবে।

কামারখন্দ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আয়শা সিদ্দিকা জানান, কাজ শেষ না হওয়ায় ওই ঠিকাদারের কিছু বিল আটকে দেয়া হয়েছে। বর্ষার পানি সরে গেলে তারা কাজটি করে দেবে বলে জানিয়ে। কাজ শেষ হওয়ার পর বাকি বিল পরিশোধ করা হবে।

কামারখন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বর্ষার কারণে সময়মতো কাজটি করা সম্ভব হয়নি। তবে বর্ষার পানি নেমে গেলেই সংযোগ সড়কটি নির্মাণ করা হবে। তখন আর এলাকাবাসীর এই দুর্ভোগ থাকবে না।

এ ব্যাপারে কামারখন্দ উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শহিদুল্লাহ সবুজ জানান, আমি একাধিকবার ঘটনাস্থলে গিয়েছি। ওখানে বর্ষার পানি থাকায় কাজটি করা সম্ভব হচ্ছে না। পানি সরে গেলে এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে সংযোগ সড়কটি নির্মাণ করে দেয়া হবে। তখন আর এলাকাবাসীর সমস্যা থাকবে না।

মন্তব্য করুন


 

Link copied