মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৩, দুপুর ১২:০৮
এরকম একটি চিঠিকে সূত্র ধরে আজ সোমবার প্রতিবেদন প্রচার করেছে ঢাকার একটি অনলাইন পত্রিকা। পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে আছেন আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য। ওই পত্রিকার প্রতিবেদন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে এর মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, চিঠিটি আসলে কার আপলোড করা? সেটা কি মির্জা ফখরুলই আপলোড করেছেন? সত্যিই কি তিনি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করছেন? অনলাইন পত্রিকাটির ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত সেই পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেছেন, আজ ২ ডিসেম্বর ২০১৩ সাল। বিএনপিতে আমার শেষ দিন। সুদীর্ঘ ২৪ বছর বিএনপিতে আমার পদচারণার অবসান। আশা করেছিলাম, আপনি সংলাপের ডাক দিয়ে ভয়াবহ পরিণতি থেকে জাতিকে পরিত্রাণ দেয়ার উদ্যোগ নেবেন। তা আর হয়ে উঠল না। সহিংসতাতেই চলে যাচ্ছে দেশ। দেশ জাতি প্রত্যক্ষ করবে আরও রক্তক্ষয় আরও জ্বালাও পোড়াও আরও ধ্বংসলীলা আরও লাশ, গুম হত্যা। বিএনপির তৃণমূলের লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী নির্বাচনমুখী। অথচ আপনি নিজের ও পারিবারের কথা বিবেচনায় এনে সরকারের সঙ্গে গোপন চুক্তির মাধ্যমে বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখছেন।’ ফখরুলের নামে আপলোড হওয়া ওই চিঠিতে আরো উল্লেখ আছে, ‘বিএনপি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেয়ার মধ্য দিয়ে আমার প্রত্যাশিত সংলাপের আহ্বান ব্যর্থ হওয়ায় আমি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করছি। আমি ভেবেছিলাম, বিএনপি ছাড়তে আমাকে বাধ্য করবেন না। কিন্তু ধারণা ভুল প্রমাণিত হলো। আশাকরি আপনি পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে দলের সব কর্মকাণ্ড থেকে আমাকে অব্যাহতি দেবেন।’ চিঠিটি ফখরুলের কী না, তা নিশ্চিত হতে তার মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় প্রিয় দেশ ডটনেট’র পক্ষ থেকে। তবে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এরকম একটি চিঠিকে সূত্র ধরে আজ সোমবার প্রতিবেদন প্রচার করেছে ঢাকার একটি অনলাইন পত্রিকা। পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে আছেন আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য। ওই পত্রিকার প্রতিবেদন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে এর মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, চিঠিটি আসলে কার আপলোড করা? সেটা কি মির্জা ফখরুলই আপলোড করেছেন? সত্যিই কি তিনি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করছেন?
অনলাইন পত্রিকাটির ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত সেই পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেছেন, আজ ২ ডিসেম্বর ২০১৩ সাল। বিএনপিতে আমার শেষ দিন। সুদীর্ঘ ২৪ বছর বিএনপিতে আমার পদচারণার অবসান। আশা করেছিলাম, আপনি সংলাপের ডাক দিয়ে ভয়াবহ পরিণতি থেকে জাতিকে পরিত্রাণ দেয়ার উদ্যোগ নেবেন। তা আর হয়ে উঠল না। সহিংসতাতেই চলে যাচ্ছে দেশ। দেশ জাতি প্রত্যক্ষ করবে আরও রক্তক্ষয় আরও জ্বালাও পোড়াও আরও ধ্বংসলীলা আরও লাশ, গুম হত্যা। বিএনপির তৃণমূলের লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী নির্বাচনমুখী। অথচ আপনি নিজের ও পারিবারের কথা বিবেচনায় এনে সরকারের সঙ্গে গোপন চুক্তির মাধ্যমে বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখছেন।’
ফখরুলের নামে আপলোড হওয়া ওই চিঠিতে আরো উল্লেখ আছে, ‘বিএনপি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেয়ার মধ্য দিয়ে আমার প্রত্যাশিত সংলাপের আহ্বান ব্যর্থ হওয়ায় আমি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করছি। আমি ভেবেছিলাম, বিএনপি ছাড়তে আমাকে বাধ্য করবেন না। কিন্তু ধারণা ভুল প্রমাণিত হলো। আশাকরি আপনি পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে দলের সব কর্মকাণ্ড থেকে আমাকে অব্যাহতি দেবেন।’
চিঠিটি ফখরুলের কী না, তা নিশ্চিত হতে তার মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় প্রিয় দেশ ডটনেট’র পক্ষ থেকে। তবে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে