বিগত সময়কার পরিসংখ্যানে এই আসনে জাপা প্রার্থী এরশাদ পুত্র মহাজোটের সাদ এরশাদ এগিয়ে থাকলেও সময়ের সাথে সাথে চিন্তার ভাজ দেখা গেছে জাপা নেতাকর্মীদের মধ্যে। ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ায় সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সাদ এরশাদের।
এদিকে শেষ সময়ে দলীয় সিদ্ধান্তে আওয়ামীলীগের প্রার্থী রেজাউল করিম রাজু মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরাও ভোটের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। সদ্যপুস্কিরিনী ইউনিয়নের ভ্যান চালক মিন্টু মিয়া বলেন, মেলা দিন থাকি লাঙলে ভোট দিয়ে আসছি,তেমন উন্নয়ন তো পাইনো না।আর আজ যে নির্বাচন কোনো প্রার্থীও তো ভোট চাইলো না কাকে ভোট দিমো।ওমাক তো চিনিয়ে না।
নির্বাচনী পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি উপযুক্ত প্রার্থী দিতে না পারায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। মানুষের মধ্যে ভোটের আগ্রহ নেই। মানুষ ভোট দেওয়ার মত উপযুক্ত প্রার্থী না পাওয়ায় ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাচ্ছেন না।
তারা মনে করছেন, তবে ভোটের অংক যাই হোক না কেন ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস দিয়েছে ভোটাররা। তবে ভোটারদের উপস্থিতি কম হওয়ায় উল্টে যেতে পারে সব হিসেব নিকেশ। তাই বিএনপির রিটা রহমান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ ও থাকবেন লড়াইয়ে।