মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৩, দুপুর ০৪:৫২
অগ্নিদগ্ধ গৃহবধূ হাফিজা বেগম খাগড়াছড়ি জেলার মহলছড়ি থানার ইউনিয়ন ও গ্রাম কেংঘাট এলাকার হায়দার আলীর কন্যা। এলাকাবাসীর জানাযায়, সোমবার দুপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে সে অগ্নিদগ্ধ হয়। হাফিজার স্বামী রফিকুল জানায়, প্রায় ১ বছর পুর্বে খাগছড়িতে কাজে থাকা অবস্থায় দুজনে ভালবেশে বিয়ে করে। গত ঈদুল আজহার দু’দিন আগে স্ত্রী হাফিজা বেগমকে নিয়ে গ্রামের বাড়ীতে আসে। ঈদের পর স্ত্রীকে নিজ বাড়ীতে রেখে কাজের উদ্দেশ্যে ঢাকায় চলে যায়। এদিকে রফিকুল এর মা অর্থাৎ হাফিজার শ্বাশুড়ী রুবিয়া বেগম তার গর্ভের সন্তান নষ্ট করার চাপ সৃষ্ঠি করে। এতে হাফিজা বেগম সম্মতি না হলে তার উপর চলে নির্যাতন। কয়েকদিন আগে রফিকুল ঢাকা থেকে বাড়ীতে আসলে হাফিজা ঘটনা স্বামীকে জানায়। স্বামী ও তার কথা কর্ণপাত না করলে রোববার দিনভর দুজনের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি হয়। সোমবার সকালে পুনরায় দুজনের মধ্যে বিবাদ বড় আকার ধারন করে। এরই মধ্যে রফিকুল বাড়ীর বাহিরে চলে গেলে হাফিজা ঘড়ে প্রবেশ করে কেরোসিন গায়ে ঢালিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। পরে খবর পেয়ে রফিকুল তড়িঘড়ি দরজা ভেঙ্গে হাফিজাকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় বের করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। হাসপাতালের চিকিৎসক বলেন, হাফিজা আশংকাজনক রয়েছে। তবে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হবে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি।
অগ্নিদগ্ধ গৃহবধূ হাফিজা বেগম খাগড়াছড়ি জেলার মহলছড়ি থানার ইউনিয়ন ও গ্রাম কেংঘাট এলাকার হায়দার আলীর কন্যা।
এলাকাবাসীর জানাযায়, সোমবার দুপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে সে অগ্নিদগ্ধ হয়। হাফিজার স্বামী রফিকুল জানায়, প্রায় ১ বছর পুর্বে খাগছড়িতে কাজে থাকা অবস্থায় দুজনে ভালবেশে বিয়ে করে। গত ঈদুল আজহার দু’দিন আগে স্ত্রী হাফিজা বেগমকে নিয়ে গ্রামের বাড়ীতে আসে। ঈদের পর স্ত্রীকে নিজ বাড়ীতে রেখে কাজের উদ্দেশ্যে ঢাকায় চলে যায়। এদিকে রফিকুল এর মা অর্থাৎ হাফিজার শ্বাশুড়ী রুবিয়া বেগম তার গর্ভের সন্তান নষ্ট করার চাপ সৃষ্ঠি করে। এতে হাফিজা বেগম সম্মতি না হলে তার উপর চলে নির্যাতন। কয়েকদিন আগে রফিকুল ঢাকা থেকে বাড়ীতে আসলে হাফিজা ঘটনা স্বামীকে জানায়। স্বামী ও তার কথা কর্ণপাত না করলে রোববার দিনভর দুজনের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি হয়।
সোমবার সকালে পুনরায় দুজনের মধ্যে বিবাদ বড় আকার ধারন করে। এরই মধ্যে রফিকুল বাড়ীর বাহিরে চলে গেলে হাফিজা ঘড়ে প্রবেশ করে কেরোসিন গায়ে ঢালিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়।
পরে খবর পেয়ে রফিকুল তড়িঘড়ি দরজা ভেঙ্গে হাফিজাকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় বের করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। হাসপাতালের চিকিৎসক বলেন, হাফিজা আশংকাজনক রয়েছে। তবে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হবে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম