আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

গল্প: লিপষ্টিক

মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩, দুপুর ১০:১৬

ঘাসফুল
প্রতিদিন অফিস যেতে দেরী হয়,শুধু মিথিলাকে দেখার জন্য। আমরা এক ফ্লাটে ভাড়া থাকি। বেশীর ভাগ সময় মিথিলার স্বামী অফিসের কাজে ঢাকায় যায়। ফ্লাটে আমি আর মিথিলা। মাঝে মাঝে গুনগুন করে গান গায় আমি চুপ করে শোনার চেষ্টা করি। ওর গানের গলা কোন শিল্পির মত নয়।মিথিলার শাড়ি পড়ার্ ষ্টাইল সব যেন আলাদা। মিথিলা কি পারফিউম ব্যবহার করে সুঘ্রান নিতে ইচ্ছে করে। মিথিলার ঠোটের হালকা গ্লোসিল গোলাপী লিপষ্টিক।
আমার প্রায় দিন অফিস থেকে ফিরতে রাত হয়ে যায়। সেদিন একটু আগে বাসায় ফিরে অনেকবার কলিং বাজানোর পর মিথিলা দরজা খুলে হাসী মুখে বলে, আজ তাড়াতাড়ি এলেন যে? আমি উত্তর কি দিব ভেবে পাচ্ছিলাম না। আমি ওকে পাশ কাটিয়ে নিজের রুমে গেলাম।
Romantikঅফিসে আমি খুব কড়া বস। এও জানি সবাই আমাকে পছন্দ করে না। তাছাড়া বয়সতো কম হল না। ৩৬ পার করেছি বিয়েটা করতে পারিনি।সোহাগ আমি বাল্য কালের বন্ধু। সোহাগ আমি প্লান করে এই ফ্লাট ভাড়া নিয়েছি। সোহাগ স্ত্রীকে আনার পর আমরা দুজনেই অবাক হয়ে যাই।কারন মিথিলা আমার অফিসের ষ্টাফ। অফিসে মিথিলাকে এড়িয়ে চলতাম ওর কাট কাট কথার জন্য। কি যে হয়ে গেল ওকে ছাড়া ‍কিছুই ভাবতে পারি না। ইদানিং সোহাগের পাশে দেখলেই মাথা ঠিক থাকে না। বুকের ভিতরটা মোচড় দিয়ে উঠে। মাঝে মাঝে ছুটির সকালে সোহাগ এলোমেলো চুলে বেলকুনি বা ডাইনিং স্পেসে হাটাহাটি করলে আর মিথিলা গোসল করে সামনে এলে মাথাটা ঠিক থাকে না। মনে হয় সব ওলট পালট করে দেই। আজকের সকালটা একেবারেই অন্যরকম, তাড়াহুড়া করে একসাথে মূল গেট খুলতে গিয়ে ধাক্কা লেগে ওর হাতে থাকা মোবাইলটা পরে সব ছিন্ন হয়ে যায়। ব্যাটারি একদিকে সেটটা অন্যদিকে।আমি সরি বলবো দেখলাম নিচু হয়ে মোবাইল উঠাচ্ছে। যদি অন্য কেউ দেখে ফেলে  তাই বল্লাম শাড়ি ঠিক করো।
অফিসে বসে ভুলতে পারছিলাম না। ওর গলার কাছে একটি তিল জ্বলজ্বল করছে। মনে হয় র্পূণিমার চাঁদ জোসনা ছড়াচ্ছে। প্রচন্ড ইচ্ছে হচ্ছে সেই জোসনায় ভিজতে-----।

মন্তব্য করুন


 

Link copied