পুলিশি হেফাজতে থাকার পরও তারা কীভাবে এ টুপি পেল তা নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা সমালোচনা। তবে পুলিশ এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
রিগ্যানের আইএসের টুপি পরে আদালতে আসার বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবু আবদুল্লাহ বলেন, ‘এই দায়িত্ব কারা কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে। তারা দায়িত্ব এড়াতে পারে না। এ নিয়ে তদন্ত হওয়া দরকার।’
মামলার আট আসামির মধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধী, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, রাশেদুল ইসলাম ওরফে র্যাশ, সোহেল মাহফুজ, হাদিসুর রহমান সাগর, শরিফুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদ। আসামিদের মধ্যে মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রিগ্যান রাফিউল ইসলাম রাফি, রিপন, হাসান ও অন্তর নামেও পরিচিত ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। রিগ্যানের বাড়ি বগুড়ার সদর উপজেলার ইসলামপুর পশ্চিমপাড়ায়। হলি আর্টিসানে হামলার পর ঢাকার কল্যাণপুরে জাহাজবাড়ির আস্তানায় অবস্থান করছিল সে। ওই বাড়িতে ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই অভিযানে ১১ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি ধরা পড়ে রিগ্যান।