আর্কাইভ  শুক্রবার ● ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ● ৬ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ১৯ এপ্রিল ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: পলাশবাড়ীতে আসামির ছুরিকাঘাতে বাদীর মৃত্যু, গ্রেফতার ১       মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোটে না দাঁড়ানোর নির্দেশ       ভোজ্যতেলের দাম বাড়ল, খোলা তেলে সুখবর       বিএনপি নেতা সোহেলের নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে রংপুরে  মানববন্ধন ও সমাবেশ        খরার ঝুঁকিতে রংপুর অঞ্চল      

 width=
 

স্টুডেন্ট কেবিনেট নির্বাচন না করায় নীলফামারীতে ১৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২০, বিকাল ০৬:৫৪

নীলফামারী প্রতিনিধি ২৭ জানুয়ারি॥ স্টুডেন্ট কেবিনেট নির্বাচনের আয়োজন না করার অভিযোগে নীলফামারীর ১৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। গতকাল রবিবার(২৬ জানুয়ারি/২০২০) বিকালে ওই নোটিশ প্রদান করেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও তিনটি দাখিল মাদ্রাসা রয়েছে। ওই নোটিশ প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে সনোতাষজনক ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। ওই কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়,“শিক্ষা অধিদপ্তরে নির্দেশনায় গত ২৫ জানুয়ারী সারা দেশে একযোগে স্টুডেন্ট কেবিনেট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় যে, উক্ত তারিখে আপনার প্রতিষ্ঠানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি এবং আপনি নির্বাচনের কোন প্রকার প্রস্তুতিও গ্রহন করেননি। এহন দায়িত্ব অবহেলায় কেন আপনার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উদ্ধতন কতৃপক্ষের নিকট সুপারিশ করা হবেনা”। ওই ১৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে, জেলা সদরের দুবাছুরী দ্বি-মুখি দাখিল মাদ্রাসা, চাকবারা দাখিল মাদ্রাসা, নতিবাড়ি একরামিয়া দাখিল মাদরাসা, দুহুলী দ্বি-মুখি উচ্চ বিদ্যালয়, ইটাখোলা কালিতলা উচ্চ বিদ্যালয়, দারোয়ানী উচ্চ বিদ্যালয়, শাপলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ফুলতলা বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয়, কিত্তিনিয়াপাড়া উচ্চ বিদ্যারয়, নতিবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়, চওড়া বড়গছা উচ্চ বিদ্যালয়, কুচুকাটা উচ্চ বিদ্যালয়, বিশমুড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এবং জলঢাকা উপজেলার বিন্নাকুড়ি পিসি উচ্চ বিদ্যালয়। উল্লেখ্য, গত শনিবার (২৫ জানুয়ারী) সারাদেশের ন্যায় নীলফামারী জেলার ৩০৫টি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্টুডেন্ট কেবিনেট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে ওই ১৪ প্রতিষ্ঠানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারি নিদের্শনা থাকার পরেও এমন দায়িত্ব অবহেলার কারণে জেলা সদরের তিনটি মাদ্রাসা, ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং জলঢাকা উপজেলার একটি বিদ্যালয় প্রধানকে কারণ দর্শানো নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। সন্তোষজনক ব্যাখ্যা পাওয়া না গেলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করা হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied