আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যেভাবে হবে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা

বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, দুপুর ১১:০৪

তথ্য অনুযায়ী, উচ্চ মাধ্যমিক ফল প্রকাশের পরপরই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি কর্তৃক প্রদত্ত সময় অনুযায়ী তাদের নিজ নিজ ক্যাম্পাসে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে অভিজ্ঞ এবং সিনিয়র শিক্ষকদের নিয়ে কলা, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখার জন্য পৃথক পৃথক তিনটি কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটি গঠন করা হবে। ওই তিন শাখায় তিন দিন পৃথক পৃথক ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রদানের পর কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির কাজ শেষ হবে। কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভর্তিচ্ছু ছাত্রছাত্রীদের একটি স্কোর করে দেওয়া হবে। এই পরীক্ষায় প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকবে।

পরবর্তীকালে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় প্রচলিত পদ্ধতিতে (কিংবা যেভাবে তারা উপযুক্ত মনে করেন) তাদের নিজ নিজ প্রয়োজনীয় শর্তাবলী সংযোজন করে পৃথক পৃথক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এবং নতুন করে আর পরীক্ষা না নিয়ে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত স্কোরকে বিবেচনা করেই ছাত্রছাত্রী ভর্তি করবে।

কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রত্যেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র থাকবে। ছাত্রছাত্রীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী অভিন্ন প্রশ্নে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবে। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি তাদের পরীক্ষা নেওয়ার সামর্থ্যের অতিরিক্ত আবেদন পাওয়া যায়, সে ক্ষেত্রে মেধাক্রমানুযায়ী নিকটতম বিশ্ববিদ্যালয়ে তার পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কাউন্সিল/ভর্তি কমিটি ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় শর্তারোপ করার সুযোগ পাবে।

তবে বিশেষায়িত বিভাগগুলো যেমন— স্থাপত্য, চারুকলা ও সংগীত তাদের প্রয়োজনমতো শুধু ব্যবহারিক পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে সে ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার স্কোর সংযুক্ত করেই মেধাতালিকা তৈরি করবে।

এত দিন ইউজিসি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ধারণা নিয়ে এগুচ্ছিল। তবে গত মঙ্গলবার উপাচার্য পরিষদের সভায় সমন্বিতের বদলে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তাব আসে। গতকালের সভায় সেই কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার ব্যাপারেই সবাই একমত হন। তবে সভায় কয়েকটি বড়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা তাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে এই কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন।

কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষার ব্যাপারে বিস্তারিত তুলে ধরেন অধ্যাপক মীজানুর রহমান। তিনি জানান, ভারতে এই পদ্ধতিতে ভর্তি চালু রয়েছে। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের যেহেতু নিজস্ব আইন আছে, তাই কেন্দ্রীয় ভর্তিতে প্রত্যেকের স্বতন্ত্র বজায় থাকবে। সব বিশ্ববিদ্যালয়ই যে যার ইচ্ছেমতো ক্রাইটেরিয়া নির্ধারণ করে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে। এমনকি কেন্দ্রীয় পরীক্ষার বাইরে নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সময়ও তারা অল্প হলেও একটা ফি নিতে পারবেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied