আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

লালমনিরহাটে কর্মহীন হোটেল শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

বুধবার, ৮ এপ্রিল ২০২০, বিকাল ০৫:১৬

বুধবার(৮এপ্রিল) দুপুরে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলা পরিষদের সামনে শতাধিক কর্মহীন হোটেল শ্রমিক অবস্থান নেয়।

অবস্থান কর্মসূচি শেষে হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি শ্রী সুধা বর্মণ রায়সহ শতাধিক কর্মহীন হোটেল শ্রমিকরা উপজেলা নির্বাহী অভিসার বরাবরে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন দেয় অফিসে দায়িত্বে কর্মচারীর হাতে।

জানাগেছে, প্রায় ৩’শ জন হোটেল শ্রমিক হাতীবান্ধা উপজেলা বিভিন্ন হাট-বাজারে জীবিকা নির্বাহ থাকেন। কিন্তু করোনার কারণে সরকারি নির্দেশনা মেনে হাট-বাজারের ঝুঁকি কামাতে সব হোটেল বন্ধ করে দেয় হোটেল মালিকরা। বন্ধ হওয়ার পর থেকেই কর্মহীন মানুষরা দিশেহারা হয়ে পড়েন। বাড়িতে গিয়ে তারা বসে বসে দিন কাটাচ্ছেন। নিরুপায় হয়ে বুধবার দুপুরে শতাধিক কর্মহীন হোটেল শ্রমিকরা উপজেলা অফিসার( ইউএনও) সামিউল আমিন কাছে যায়। কিন্তু দেখা না পেয়ে অবস্থান নেয় উপজেলা পরিষদের সামনে। পরে প্রায় দেড়ঘন্টাপর হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি শ্রী সুধা বর্মণ রায়সহ কর্মহীন হোটেল শ্রমিকরা মিলে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে।

এ বিষয়ে হাতীবান্ধা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি শ্রী সুধা বর্মণ রায় জানান, দোকান পাট বন্ধ হওয়ার পর থেকেই তারা কর্মহীন হয়ে পড়ে। ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের সারা না পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট আবেদন করা হয়েছে। আমাদের জমানো সব টাকা-পয়সা শেষ, এখন ছেলে-মেয়েদের কি খাওয়াবো। আমাদের খাবার দিন, না হলে খাবরের অভাবে মরে যাবো। না খেয়ে মরতে চাই না।

এ বিষয়ে হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সামিউল আমিন জানান, করোনা ভাইরাস মোকাবেলার কাজে বাহিরে থাকায় হোটেল শ্রমিকদের সাথে দেখা হয় নি। পরে তাদের বলা হয়ে অফিসে এসে দায়িত্বে থাকা কর্মচারীর হাতে আবেদ পত্রটি দিতে। বিষয়টি অবশ্যই গুরত্বর সাথে দেখা হবে বলেও তিনি জানান।

মন্তব্য করুন


 

Link copied