আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

কুড়িগ্রাম আদালতে প্রথম ভার্সুয়াল শুনানীতে ৭টি মামলার ৫টিতে জামিন-১০জন

বুধবার, ১৩ মে ২০২০, বিকাল ০৭:৩৪

অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন জানান, মহামান্য হাইকোর্ট থেকে পরিপত্র জারি হওয়ার পর কুড়িগ্রামে ২টি কোর্টে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মামলা পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। আমি গতকাল মঙ্গলবার (১২ মে)নির্ধারিত ইমেইলে ৬টি মামলার শুনানীর আবেদন করি। আমার পাশাপাশি কুড়িগ্রাম জজকোর্টের আরো একজন আইনজীবী একটি শুনানীর আবেদন করেন। আজ বুধবার (১৩ মে) নির্ধারিত সময় সকাল ১১টা থেকে ১১টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত জুম অ্যাপসের মাধ্যমে ভিডিও কনফারেন্সে বিজ্ঞ বিচারক শুনানী পরিচালনা করেন। এতে আমার একটি জমিজমা সংকান্ত মামলায় ২৯জন নামীয় এবং অজ্ঞাতদের নামে একটি মামলা রুজু করা হয়। সেই মামলায় চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল অজ্ঞাত সন্দেহে ৩জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। করোনা পরিস্থিতির কারণে এতদিন তাদেরকে হাজতবাস করতে হয়েছে। এই ভার্সুয়াল শুনানীর ফলে তাদেরসহ অন্য মামলায় আরো ৬জনকে আমি জামিনে মুক্ত করা হয়েছে। এটি নি:সন্দেহে সরকারের একটি উত্তম উদ্যোগ।

এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম জজকোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, ভার্সুয়াল শুনানীর জন্য ৮টি আবেদন করা হয়েছিল। এরমধ্যে ৭টির শুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৫টিতে ১০জনের জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে এবং ২টি মামলা গুরুতর বিধায় বিজ্ঞ বিচারক জামিন না মঞ্জুর করেছেন। এটি নি:সন্দেহে সরকারের একটি ভাল উদ্যোগ। চলমান করোনা পরিস্থিতির উন্নতি কবে হবে আমরা কেউ জানিনা। নিরিহ ব্যক্তি যাতে হাজতবাস করতে না পারে এজন্য এই আদালতের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা প্রযুক্তির সাথে তাল মেলাতে না পারলে পিছিয়ে পরবো। এজন্য এরসাথে সকলের এডজাস্ট হওয়া জরুরী।

মন্তব্য করুন


 

Link copied