আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সৈয়দপুরে শ্বশুড়বাড়িতে লাশ হলো নববধু

রবিবার, ৭ জুন ২০২০, বিকাল ০৭:৫৩

আজ রবিবার সকাল ১১টায় স্বামী অনিবাশ চন্দ্র সরকারের বাড়ি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের হিন্দুপাড়া থেকে ওই নববধুর লাশ উদ্ধার করে সৈয়দপুর থানা পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) অশোক কুমার পাল উপস্থিত হয়ে লাশ উদ্ধার করেন। শম্পা দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা বাসুদেব পাড়া গ্রামের জোতিষ চন্দ্র্র দাসের মেয়ে। স্বামী অনিবাশ চন্দ্র্র সরকার কুড়িগ্রামে ব্র্যাকে কর্মরত। সে বাবা মায়ের পছন্দে শম্পাকে বিয়ে করলেও তার কর্মস্থলে স্ত্রীকে নিয়ে যায়নি।

শম্পার শ্বশুড় সতিষ চন্দ্র্র সরকার বলছেন শনিবার রাত আনুমানিক ৮টার দিকে বাড়িতে আগুন লাগে। আগুনে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। রাত আনুমানিক দেড়টার সময় পুত্রবধু শম্পা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নেয়া হলে তার মৃত্যু হয়। এরপর মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়।

খবর পেয়ে শম্পার বাবা জোতিষ চন্দ্র দাস ও আতœীয়স্বজনরা এসে এটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড বলে অভিযোগ তুলে সৈয়দপুর থানায় খবর দেয়। শম্পার বাবা বলেন, মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজন আমার মেয়েকে মেরে ফেলে বাড়িতে আগুন লাগার নাটক করেছেন। আমরা এ হত্যাকান্ডের বিচার চাই ।

শম্পার মামা অভিজিৎ দাস মিঠু বলেন, বাড়িতে আগুন লাগার যে ঘটনা তারা উল্লেখ করছেন সেটা যে সাজানো তা আগুনে পোড়া ঘরের দৃশ্য দেখলেই বোঝা যায়। বলা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। কিন্তু তাতে ঘরের নিচের অংশে কোন কিছুুই পুুড়ে নাই। শুধুমাত্র উপরের চালের কাঠ ও টিন পুুড়েছে। এমনকি ঘরের প্লাইউড সিলিংও সামান্যতম ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি। মুলতঃ তারা সন্ধ্যা রাতেই শম্পাকে নির্র্যাতন করে মেরে ফেলেছে। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে আগুনের নাটক করে। তারা মামলা না করার জন্য সালিশ বৈঠকের জন্য চাপ দিয়েছে। অথচ বিয়ের সময় আমরা মেয়ের সুখের জন্য নগদ ৭ লাখ টাকা, ২ লাখ টাকা মূূল্যের স্বর্নালংকার ও ১ লাখ টাকার আসবাবপত্র প্রদান করি। এরপরেও আমাদের মেয়ের লাশ দেখতে হলো। আমরা টাকার বিনিময়ে মিমাংসা নয়, এ্ই হত্যাকান্ডের দৃষ্টান্তমুুলক শাস্তি চাই।

সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত খান বলেন, নিহত গৃহবধূর বাবার লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। রবিবার বিকালে শম্পা রানীর মরদেহ লাশ জেলার মর্গে ময়না তদন্ত করা হয়। ময়না তদন্তের রির্পোট পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied