আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

গৃহবধুর লাশ নীলফামারীর গ্রামে প্রবেশে বাধা॥ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে দাফন

মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০, রাত ০৯:৩০

বিশেষ প্রতিনিধি॥ যে গ্রামের মানুষজরা মনোয়ারাকে এতো স্নেহ ও ভালবাসতো আজ তারাই মনোয়ারার লাশ গ্রামে প্রবেশ করতে দেয়নি। মর্মান্তিক এমন ঘটনাটি ঘটে আজ মঙ্গলবার(৯ জুন) নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার জলঢাকা পৌর এলাকা ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বগুলাগাড়ী গ্রামে। মনোয়ারা ওই গ্রামের মোজদুলের মেয়ে। পরে জলঢাকা উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরের হস্তক্ষেপে প্রশাসনের সহায়তায় ইসলামী ফাউন্ডেশনের নিয়োগকৃত মওলানার মাধ্যমে জানাজা শেষে মাগরিবের পূর্বে জলঢাকা শহরের কেন্দ্রীয় কবরস্থানের শেষ মাথায় আউলিয়াখানা নদীর ধারে মনোয়ারা বেগমের লাশের দাফন করা হয়। এক সন্তানের জননী মনোয়ার (৩০) করোনা উপসর্গ ছিল । পারিবারিক সুত্র জানায়, মনোয়ারা তার স্বামী শরিফুল ইসলামের সঙ্গে ঢাকায় তৈরী পোষাক কারখানায় কাজ করতো। স্বামীর বাড়ি জলঢাকার কাঠালী ইউনিয়নের। সুত্র মতে তারা গত ৫ মে স্বামী স্ত্রী ও সন্তান সহ ঢাকা থেকে রাতের বাসযোগে গ্রামের বাড়ি রওনা দেয়। পথে মনোয়ারা অসুস্থ হয়ে পড়লে তারা রংপুরে নেমে যায় ও মনোয়ারাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে ৬ মে তাদের নমুনা নেয়া হয়। ৯ মে ভোর রাতে রংপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মনোয়ারার মৃত্যু হয়। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে ১৩ হাজার টাকায় এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে মনোয়ার মরদেহ তার স্বামী ও সন্তান বগুলাগাড়ী নিয়ে আসছিল। জলঢাকায় এসে তারা গ্রামবাসীর বাধার কারনে গ্রামে মনোয়ার লাশ প্রবেশ করাতে পারেনি। স্বামী ও বাবা মনোয়ার লাশ নিয়ে দিশাহারা হয়ে পড়ে। অভিযোগে বলা হয়। জলঢাকা পৌর মেয়রকে এ ব্যাপারে বারবার মোবাইল করে অসহায় পরিবারটি। কিন্তু মেয়র মোবাইল রিসিভ করেননি। পরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরকে অবগত করলে তার হস্তক্ষেপে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের সহায়তায় ইসলামী ফাউন্ডেশনের নিয়োগকৃত মওলানার মাধ্যমে জানাজা শেষে মাগরিবের পূর্বে জলঢাকা শহরের কেন্দ্রীয় কবরস্থানের শেষ মাথায় আউলিয়াখানা নদীর ধারে মনোয়ারা বেগমের লাশের দাফন করা হয়।

মন্তব্য করুন


 

Link copied