বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩, দুপুর ১১:৩৯
সূত্র জানায়, জাপা চেয়ারম্যানের নির্দেশে দলের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য রওশন এরশাদ, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, এরশাদের ছোট ভাই গোলাম মুহম্মদ কাদের, ব্যরিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মজিবুল হক চুন্নু, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবুল গত ২০ অক্টোবর সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেন। এরপর ৫ ডিসেম্বর এরশাদ আবার সবাইকে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের নির্দেশ দিলে আনিস-বাবলু ছাড়া সবাই পদত্যাগ করেন। পাশাপাশি দলের সবাইকে মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের নির্দেশও দেন তিনি। একই সঙ্গে যারা এ নির্দেশ অমান্য করবে তাদের বহিস্কারেরও ঘোষণা দেন চেয়ারম্যান। অনেক নাটকীয়তার পর ৮ ডিসেম্বর মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার জানান, দলের মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের পদত্যাগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হয়েছে। তারপর থেকে কেউ নিজ মন্ত্রনালয় গিয়ে অফিস করেননি। এদিকে গত ১২ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৪০ মিনিটে বারিধারর প্রেসিডেন্ট পার্ক থেকে র্যাব এরশাদকে আটক করে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে যায়। এখন পর্যন্ত তিনি এ হাসপাতালেই আছেন। এরশাদ আটকের পর দলটিতে কার্যত বিভক্তি দেখা যাচ্ছে। জাপা চেয়ারম্যানের নির্দেশ অমান্য করে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যরিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ১৫ ডিসেম্বর সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে উপস্থিত হন। এ উপস্থিতিকে মোটেই মেনে নিতে রাজি নন এরশাদ। এজন্য দলে গ্রুপিংয়ের জন্য দায়ী করে ব্যারিস্টার আনিস ও জিয়াউদ্দিন আহমদ বাবলু, মুজিবুল হক চন্নু, ফখরুল ইমাম, দলের দপ্তর সম্পাদক তাজুল ইসলাম চৌধুরীকে বহিস্কার করেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জাপা নেতা বলেন, ‘বহিস্কারের ঘটনা শত ভাগ আমি নিশ্চিত। তবে প্রকাশ না করার সম্ভবনা বেশি। এর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্যার ( এরশাদ ) এখন সরকারের নিয়ন্ত্রনে। এ মুহূর্তে প্রকাশ করলে দলে বিভক্তিসহ স্যারের ক্ষতি হতে পারে।’ অন্যদিকে আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘বহিস্কারে কথা আমি শুনছি। কতটুকু সত্য-মিথ্যা জানিনা। তবে শুনছি এজন্য রওশন এরশাদ স্যারের (এরশাদের) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এটিএন
সূত্র জানায়, জাপা চেয়ারম্যানের নির্দেশে দলের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য রওশন এরশাদ, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, এরশাদের ছোট ভাই গোলাম মুহম্মদ কাদের, ব্যরিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মজিবুল হক চুন্নু, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবুল গত ২০ অক্টোবর সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেন। এরপর ৫ ডিসেম্বর এরশাদ আবার সবাইকে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের নির্দেশ দিলে আনিস-বাবলু ছাড়া সবাই পদত্যাগ করেন। পাশাপাশি দলের সবাইকে মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের নির্দেশও দেন তিনি। একই সঙ্গে যারা এ নির্দেশ অমান্য করবে তাদের বহিস্কারেরও ঘোষণা দেন চেয়ারম্যান। অনেক নাটকীয়তার পর ৮ ডিসেম্বর মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার জানান, দলের মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের পদত্যাগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হয়েছে। তারপর থেকে কেউ নিজ মন্ত্রনালয় গিয়ে অফিস করেননি।
এদিকে গত ১২ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৪০ মিনিটে বারিধারর প্রেসিডেন্ট পার্ক থেকে র্যাব এরশাদকে আটক করে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে যায়। এখন পর্যন্ত তিনি এ হাসপাতালেই আছেন। এরশাদ আটকের পর দলটিতে কার্যত বিভক্তি দেখা যাচ্ছে। জাপা চেয়ারম্যানের নির্দেশ অমান্য করে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যরিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ১৫ ডিসেম্বর সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে উপস্থিত হন। এ উপস্থিতিকে মোটেই মেনে নিতে রাজি নন এরশাদ। এজন্য দলে গ্রুপিংয়ের জন্য দায়ী করে ব্যারিস্টার আনিস ও জিয়াউদ্দিন আহমদ বাবলু, মুজিবুল হক চন্নু, ফখরুল ইমাম, দলের দপ্তর সম্পাদক তাজুল ইসলাম চৌধুরীকে বহিস্কার করেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জাপা নেতা বলেন, ‘বহিস্কারের ঘটনা শত ভাগ আমি নিশ্চিত। তবে প্রকাশ না করার সম্ভবনা বেশি। এর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্যার ( এরশাদ ) এখন সরকারের নিয়ন্ত্রনে। এ মুহূর্তে প্রকাশ করলে দলে বিভক্তিসহ স্যারের ক্ষতি হতে পারে।’
অন্যদিকে আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘বহিস্কারে কথা আমি শুনছি। কতটুকু সত্য-মিথ্যা জানিনা। তবে শুনছি এজন্য রওশন এরশাদ স্যারের (এরশাদের) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এটিএন
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে