ফলে এই দুটি নদ-নদী অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের অন্তত ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে চরাঞ্চলের মৌসুমী ফসল ও সবজি ক্ষেত। এসব অঞ্চলের মানুষ কলাগাছের ভেলা এবং স্থানীয় নৌকায় করে উচু জায়গায় আশ্রয় নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কুড়িগ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আরিফুল ইসলাম জানান, সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্রের চিলমারী পয়েন্টে বিপদসীমার ৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।