নতুন আক্রান্তদের মধ্যে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক বৃদ্ধা (৭৫), গাইবান্ধা সাদুল্ল্যাপুরের এক পুরুষ (৪০), দিনাজপুর পাবর্তীপুরের এক পুরুষ (৪৯), লালমনিরহাট সদরের এক বৃদ্ধ (৬০), নগরীর মেডিকেল মোড়ের এক নার্স (২৩), এক বিজিবি সদস্য (২৬), সিও বাজারের এক যুবতী (২১), আশরতপুর চকবাজারের এক পুরুষ (৪০), কলেজ রোডের এক পুরুষ (৪১), ধাপ সিএস রোডের এক পুরুষ (৪৩), কলেজ রোড আলমনগরের এক যুবক (২৮), এক চিকিৎসক (৩০), কামাল কাছনার এক যুবতী (২৬), সাগরপাড়ার এক চিকিৎসক (৩২) পীরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক পুরুষ (৩০), অপর পুরুষ (৫৮), অপর পুরুষ (৩৬), কামাল কাছনার এক যুবক (২৭), বদরগঞ্জ সোনালী ব্যাংকে কর্মরত এক পুরুষ (৩০), বদরগঞ্জের এক পুরুষ (৩৪) রয়েছেন।
এছাড়া কুড়িগ্রাম রাজারহাটের এক শিশু (২), এক যুবতী (২৫), এক বৃদ্ধ (৬৫), অপর বৃদ্ধ (৭১), চিলামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মচারী (৫২), অপর কর্মচারী (৫২), গাইবান্ধা সদরের এক পুরুষ (৩৯), অপর পুরুষ (৩৩), পলাশবাড়ির এক বৃদ্ধ (৬৩), এক পুরুষ (৫১), লালমনিরহাট ১’শ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের এক পুরুষ (৩০), এক বৃদ্ধ (৭০), পাটগ্রামের এক যুবতীর (২৭) করোনা শনাক্ত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ জুন) সন্ধ্যায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন রংপুর মেডিকেল কলেজের (রমেক) অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. একেএম নুরুন্নবী লাইজু।
তিনি জানান, রমেকের অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের পিসিআর ল্যাবে ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে রংপুরে ১৭ জন, কুড়িগ্রামে ৬, গাইবান্ধায় ৫, লালমনিরহাটে ৪ জন এবং দিনাজপুর জেলার ১ ১ জনের নমুনায় করোনা শনাক্ত হয়।
এদিকে রমেকের পিসিআর ল্যাব ও রংপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো নমুনা পরীক্ষার সবশেষ তথ্য অনুযায়ী রংপুর জেলায় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাড়াঁল ৯৩৬ জনে। এদের মধ্যে হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসাধীন থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫৩৪ জন। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৫ জন।