আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

 width=
 
শিরোনাম: রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর       কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি      

 width=
 

নীলফামারীতে তিস্তার পানি বিপদসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপরে

বুধবার, ২২ জুলাই ২০২০, বিকাল ০৬:৩০

নীলফামারী প্রতিনিধি॥ নীলফামারীতে তিস্তার পানি প্রানি প্রবাহ বিপদসীমার ওপরেই রয়েছে। আজ বুধবার(২২ জুলাই/২০২০) সন্ধ্যা ৬টায় ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি (৫২ দশমিক ৬০) বিপদসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার(২১ জুলাই) সকালে সেখানে বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বিকাল ৩টায় পানি কমে ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তিস্তায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, খালিশা চাঁপানী, ঝুনাগাছ চাঁপানী ও গয়াবাড়ি ইউনিয়নের তিস্তা নদী বেষ্টিত ১৫ গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্র জানায়, ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি আজ বুধবার সকাল ৬ টায় বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। বেলা ১২টায় পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে বিকাল ৩টায় তা বিপদসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পরে সন্ধ্যা ৬টায় পানি আরো বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার (৫২ দশমিক ৮২) ২২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উল্লেখ যে, এর আগে গত ২৬ জুন তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপরে ওঠে ২৮ জুন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এরপর পানি কমলেও ৪ জুলাই ফের বিপদসীমা অতিক্রম করে ২২ সেন্টিমিটার ওপরে উঠে। ১০ জুলাই আবারো পানি বৃদ্ধি পেয়ে ১৩ জুলাই পর্যন্ত বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এসময় ১২ জুলাই রাতে ওই পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ওপরে উঠলে তিস্তা ব্যারাজ ও ফাট বাইপাস এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারী করেন পাউবো কর্তৃপক্ষ। পরদিন ১৩ জুলাই সকালে পানি কিছুটা কমলে রেড অ্যালার্ট প্রত্যাহার করা হয়। ১৪ জুলাই সেখানে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ১৮ সেন্টিমিটার নিচে নামলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়।

মন্তব্য করুন


 

Link copied