ক) স্বাধীন ব্লাড ব্যাংকঃ অত্র ব্লাডব্যাংক এর সিভিল সার্জন, রংপুর এর কোন অনুমোদন নাই এবং পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর, বিধায় উক্ত হাসপাতাল এর মালিক মোঃ আব্দুর রহমান কে ৫০,০০০/- টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৩ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ প্রদান করা হয়। হাসপাতালটি সিলগালা করে বন্ধ ঘোষনা করা হয়।
খ) ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারঃ সিভিল সার্জন, রংপুর এর অনুমোদন নাই এবং টেকনিশিয়ানের যথাযথ কাগজপত্র নাই, বিধায় ম্যানেজার আফরিনা পারবিনকে ৩০,০০০/ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড আদেশ প্রদান করা হয়।
গ) গ্রেন্ট এন্ড মাইন্ড ডায়াগনস্টিক ও কনসালটেশন সেন্টারঃ সিভিল সার্জন রংপুর এর অনুমেদন নাই, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, টেকনিশিয়ান ছাত্র, বিধায় ম্যানেজার মোছাদ্দেক হোসেন কে ৩০,০০০/- টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড আদেশ প্রদান করা হয়।
ঘ) চেক আপ ডায়গনিস্টিক সেন্টারঃ অনুমোদন অপেক্ষামান, সিভিলসার্জন এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, বিধায় ৫০,০০০/- জরিমানা এবং সকল চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধের আদেশ দেয়া হয়।
ঙ) হেল্থ এইড ডায়াগনস্টিক সেন্টারঃ অনুমোদন অপেক্ষামান এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, বিধায় প্রোপাইটার মোঃ ওসমান গনি কে ৩০,০০০/- টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড আদেশ প্রদান করা হয়।
উপরে উল্লেখিত আদেশ গুলি ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষন আইন ২০০৯ এর ৫২ ধারা মতে।
চ) পপুলার-২ ডায়াগনস্টিক সেন্টারঃ পরিবেশ সম্মত ভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নাই, অনুমোদন অপেক্ষামান বিধায় পরিবেশ আইন, ১৯৯৫ এর ১৫ (১) (৬) মতে ম্যানেজার মোঃ আহাদ কে ১,০০,০০০/- টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড আদেশ প্রদান করা হয় এবং পরিবেশ সুন্দর ও সেবার মান সঠিক রাখার নির্দেশ প্রদান করা হয়।
উপরোক্ত ০৬ টি হাসপাতালে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সর্বমোট ২,৯০,০০০/- (দুই লক্ষ নব্বই হাজার) টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও রংপুর মেট্রোপলিটন, রংপুর এর সকল অপরাধ দমনে গোয়েন্দা বিভাগ এর কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।