শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৩, রাত ০৯:০২
আবহাওয়া অফিস সুত্র মতে শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস নীলফামারীর সৈয়দপুর ও দিনাজপুরে। এদিকে বিএনপি জামায়াত সহ ১৮ দলের টানা অবরোধ চলায় খেটে খাওয়া মানুষজন পড়েছে চরম দূর্ভোগে। কাজ কর্ম না পেয়ে এ অবস্থায় তাদের যখন নুন আনতে পান্থা ফুরিয়ে যাচ্ছে সেখানে তারা শীতবস্ত্র কিনবে কেমন করে। ফলে তাদের এখন একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন তাপা। এ অঞ্চলে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সূর্যের মুখ দেখা যায়। বর্তমানে জেকে থাকা শীতে যখন এই অবস্থা তখন আবহাওয়া অধিদফতর জানালো সামনে শীত পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। বর্তমানে অব্যাহত মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আরও ঘনিভুত হয়ে তীব্র আকার ধারন করতে করবে। এদিকে সময় যত যাচ্ছে দিনের তাপমাত্রা ততই কমে যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ার কারণে দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধানও কমে আসছে। দিনে রোদের তাপমাত্রা অনেক কমে গেছে। দুপুরের পর হতেনা হতেই শুরু হয় কনকনে শীতের ধাক্কা। রাত যতই বাড়ে শীতের প্রকোপ ততই বৃদ্ধি পেতে থাকে। নীলফামারী, রংপুর, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধার নদী এলাকায় শীর্তাত মানুষজন বেশী কষ্ট পেতে শুরু করেছে। গ্রামাঞ্চল ও নদী বেষ্ঠিত এলাকার মানুষজন আগুনের কুন্ডুলী জ্বালিয়ে মীত নিবারন করছে।ঠান্ডা বাতাস মানুষের দুর্গতি ও শীতের কষ্টের মাত্রাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বিএনপি জামায়াত সহ ১৮ দলের ডাকা অবরোধের কারনে বেকার হয়ে পড়া গরিব পরিবারের একেবারেই অর্থসাধ্য নেই শীতবস্ত্র কেনার। তিস্তা,করতোয়া, ধরলা, বহ্মপুত্রপারের মানুষদের শীত চরম দুরবস্থার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। উত্তরের কনকনে হিমেল হাওয়া এবং ঘন কুয়াশার কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। লোকজন খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে