আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

এরশাদের চিঠি: আমাকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হতে পারে

শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৩, সকাল ০৯:৪৮

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ বলেছেন, যেকোনো মুহূর্তে দেশত্যাগে বাধ্য করার আশঙ্কায় ভুগছেন তিনি। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল থেকে গতকাল শুক্রবার পাঠানো এক চিঠিতে তিনি এমন শঙ্কা প্রকাশ করেন। এ অবস্থায় এরশাদ তাঁর অনুপস্থিতিতে ছোট ভাই প্রেসিডিয়াম সদস্য জি এম কাদের এবং মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমীন হাওলাদারকে দলের মুখপাত্রের দায়িত্ব দিয়েছেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এরশাদের স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, 'জাতীয় পার্টির সব নেতা-কর্মী এবং আমার বিশ্বাস, দেশবাসীও অবগত আছেন যে আমি বর্তমানে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে অন্তরীণ অবস্থায় আছি। আমি আরো আশঙ্কা করছি যে আমাকে যেকোনো মুহূর্তে দেশত্যাগ করতে বাধ্য করা হতে পারে।' এ বিষয়ে জানতে জি এম কাদেরের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁর একান্ত সচিব আব্দুল হান্নান বলেন, 'চিঠির কপি ইতিমধ্যে জি এম কাদের ও এ বি এম রুহুল আমীন হাওলাদারের কাছে পৌঁছেছে। ওই চিঠির ওপর ভিত্তি করেই তিনি (জি এম কাদের) সংবাদ সম্মেলন করেছেন।' বনানীতে নিজের বাসায় ওই সংবাদ সম্মেলনে কাদের বলেন, সামপ্রতিক সময়ে পার্টির অনেকেই নিজেদের মুখপাত্র দাবি করে কথা বললেও তাঁরা দলীয় প্রধানের প্রতিনিধি নন। তিনি বলেন, 'জাতীয় পার্টি নির্বাচনে নেই। জাপা চেয়ারম্যান ও আমি নমিনেশন উইথড্র করেছিলাম। কিন্তু তা গ্রহণ করা হয়নি। এখন থেকে আমি ও মহাসচিব রুহুল আমীন হাওলাদার এরশাদের নির্দেশনা জানাব। এর বাইরে আর কারো বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হবে না। এটাই এরশাদের নির্দেশ।' জি এম কাদের বলেন, 'জাপা চেয়ারম্যান মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের বিষয়ে যখন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং পদত্যাগপত্র প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠিয়েছেন তখন থেকে আমরা আর মন্ত্রী নই। পতাকা ও সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করছি না। এই মুহূর্তে বিভিন্ন কারণে অনেক কিছু বলতে পারছি না।' এদিকে পার্টির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা একেকজন একেক কথা বলায় জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীরা পড়ে গেছে দোটানায়। কেননা কাজী ফিরোজ রশীদ এক দিন আগেই বৃহস্পতিবার ঘোষণা দেন, রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাপার একাংশকে নির্বাচনে সঙ্গে পাচ্ছে আওয়ামী লীগ। এমন ঘোষণা দিয়েই তিনি ঢাকা-৬ আসনে তাঁর নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied